আরও পড়ুনঃ হস্টেলে ছেলের কাছে এসে বাবা মা দেখলেন ‘ঝুলন্ত দেহ’! আইআইটি পড়ুয়ার অপমৃত্যু ঘিরে এখনও রহস্য
সম্প্রতি এক সপ্তাহের মধ্যে তিনবার বাঘের হানা মইপিঠে। কিশোরিমোহনপুর এলাকায় ফের দেখা গেল বাঘের পায়ের ছাপ। ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। খবর পেয়ে ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বনদফতর। দক্ষিন চব্বিশ পরগনার বিভাগীয় বনদফতরের আধিকারিক নিশা গোস্বামী জানান ইতিমধ্যেই ১ কিলোমিটার মত জায়গা ঘেরার হয়েছে।
advertisement
৬ই জানুয়ারি সোমবার সকালে কিশোরীমোহনপুর এলাকায় বাঘের পায়ের ছাপ পাওয়া যায়। ৮ তারিখ বুধবার ভোররাতে বাঘ ফিরে যায় জঙ্গলে। পরেরদিনই ৯ তারিখ বৃহস্পতিবার সকালে ফের বাঘের পায়ের ছাপ পাওয়া যায় মইপিঠের নগেনাবাদে। জাল দিয়ে ঘিরে ফেলায় ১০ তারিখ ভোর রাতে ফের বাঘ ফিরে যায় জঙ্গলে।
আজ সকালে মৈপিঠের কিশোরিমোহনপুর এলাকায় গঙ্গার ঘাটে বাঘের পায়ের ছাপ দেখে আতঙ্কিত বাসিন্দারা। এবারও আজমলমারির জঙ্গল থেকে বাঘ এসেছে লোকালয়ে বলে জানা গিয়েছে। ঠাকুরান নদী পেরিয়ে বাঘ লোকালয় সংলগ্ন এলাকায় চলে আসায় আতঙ্ক। ডিএফও নিশা গোস্বামী জানান, বাঘকে ফের গভীর জঙ্গলে ফিরিয়ে দেওয়ায় প্রধান লক্ষ্য ছিল বাঘটি পুনরায় ফিরে আসার কারণে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে এলাকাবাসীরা। এরপর বাঘটিকে ধরার জন্য ছাগলের টোপ দিয়ে খাঁচা পাতা হয় অবশেষে সে খাঁচায় বন্দি হয় দক্ষিণ রায়। অবশেষে বাঘটি খাঁচাবন্দী হওয়াতে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে এলাকাবাসীরা।
সুমন সাহা





