আরও পড়ুন: মৃত শাশুড়িকে জীবন্ত করে তুললেন বউমা! মাকে দেখেই চমকে উঠলেন ছেলে, যা ঘটল…
সংসারের জন্য বরাবরই তিনি টোটো চালান। সেই সঙ্গে তিনি পঞ্চায়েতে গিয়ে মানুষের জন্য কাজ করেন। এরপর আবার রাতে টোটো নিয়ে বার হন রাস্তায়। দীর্ঘ চার বছর ধরে তিনি এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। টোটো চালানোর সময়ও তার এলাকার কোনও মানুষ বিপদে পড়েন, তিনি তৎক্ষণাৎ উপস্থিত হন সেখানে।
advertisement
কলকাতার হাসপাতালের তালিকা জানতে ক্লিক করুন: https://www.local18.in/kolkata/
এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি সকাল ৬টা থেকে ১০টা সাড়ে দশটা পর্যন্ত টোটো চালাই। তারপর পঞ্চায়েতে আসি, পঞ্চায়েতের কাজকর্ম সেরে বাড়িতে যাই। বাড়িতে গিয়ে আবার টোটো নিয়ে বার হই। রাতবিরেতে কেউ যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন আমি তাঁকে নিয়ে নিজের টোটোতে করেই কৃষ্ণনগর জেলা হাসপাতাল থেকে শুরু করে এমনকি কল্যাণী পর্যন্ত নিয়ে যাই। তাঁর থেকে কোনও রকম পয়সা পর্যন্ত নেই না।”
আরও পড়ুন: ভারত ছাড়া গতি নেই বাংলাদেশের! হাজার কোটিরও বেশি টাকা দাম, জানেন এবার কী কিনছে ঢাকা?
এলাকার মানুষেরা তাঁদের উপপ্রধানকে পেয়ে খুবই খুশি। তাঁরা জানান, যোগ্য ব্যক্তিকেই তাঁরা ভোট দিয়ে তাদের নেতা বানিয়েছেন। নেতা মানে ভোটের আগে শুধুমাত্র প্রতিশ্রুতি দেওয়া নয়, জনগণের ভোটে জিতে জনগণের পাশে দাঁড়ানোই একজন প্রকৃত নেতার কাজ। তার জ্বলন্ত উদাহরণ নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের শিবনিবাস পঞ্চায়েতের বিকাশ চন্দ্র দাস।