বাংলা আবাস যোজনা থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনাতেও এই অসহায় পরিবার গুলির পাকার বাড়ি হয়নি। প্রশাসনের তরফ থেকে বাড়ির ছবি তোলার থেকে ফর্ম ফিলাপ নামে ৩০০ টাকা খরচ হয়েছে বাসিন্দাদের কিন্তু কোন প্রকল্পের মাধ্যমে সাহায্য আজও পাইনি ওই সমস্ত পরিবারগুলি।
advertisement
গ্রামের এক ব্যক্তি জানান, বন্যায় ভেঙে যাওয়া এই সমস্ত বাড়িগুলি দেখলে বুক কেঁপে উঠবে। দ্বারকেশ্বর এ প্রবল জলের স্রোত কথা মনে পড়লে আতঙ্কে ঘুম ধরে না। ত্রিপলের ঘরে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছি। অন্যদিকে এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, বিডিও থেকে প্রশাসন গ্রামে এলেও প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছু মেলেনি। বাড়ি ঘর করার কোনও সামর্থ্য আমাদের নেই। তাই বাধ্য হয়ে ত্রিপল খাটিয়ে অসহায় ভাবে বসবাস করতে হচ্ছে।
এই বিষয়ে বালি অঞ্চলের পঞ্চায়েত প্রধান রঘুনাথ সাঁতরার বক্তব্য, সে সময় প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান বাড়িগুলির ছবি পাঠিয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে তাদের নজরে আছে। আশা করি আমাদের সরকার তাদেরকে বাড়ির তৈরি করে দেবেন। তাহলে প্রশ্ন উঠছে, ত্রিপল খাটিয়ে ও গাছের তলায় বসবাস করছে মানুষগুলোর কি বাড়ি আদৌ হবে না এভাবেই অসহায়তার মধ্যে দিয়ে দিন যাপন করতে হবে পরিবারগুলিকে।
suvojit Ghosh