এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন নদিয়া জেলার সমাজ কল্যাণ আধিকারিক শমিতা ভট্টাচার্য। নদিয়া জেলা সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি থেকে প্রায় তিন শতাধিক প্রতিবন্ধী এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ স্বপন সরকার বলেন, দয়া করুণা বা অনুকম্পা নয়, ওদের জন্য উপযুক্ত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে শিক্ষাদান করা হয়। ওদের জীবনের মানোন্নয়ন করা এবং সমাজে মর্যাদার সঙ্গে বাঁচার জন্য তাদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে উপযোগী করে তোলাই আমাদের উদ্দেশ্য।
advertisement
আরও পড়ুন- একঝাঁক অভিযোগ ! বাংলাদেশ থেকে চলে আসার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কী পোস্ট করলেন ইয়েশা সাগর?
উল্লেখ্য, প্রত্যেক বিদ্যালয়েই আয়োজন করা হয়ে থাকে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলাও ভীষণভাবে প্রয়োজন, সেই কারণেই পড়ুয়াদের মধ্যে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। আর এখন শুধুমাত্র সাধারণ বিদ্যালয় গুলিতেই এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন যে করা হয়, তার জ্বলন্ত উদাহরণ হেলেন কেলার স্মৃতি বিদ্যামন্দিরের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
Mainak Debnath