আরও পড়ুন: রাজ্যের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে কাকদ্বীপের বাপুজি পঞ্চায়েত
এই প্রসঙ্গে বারইপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার ধীরাজ রায় বলেন, জেলার মধ্যে সম্ভবত বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালেই প্রথম চালু হয়েছে এই টেলি কার্ডিওলজি পরিষেবা। ২৪ ঘণ্টাই এই পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। তাই শুরু হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই চারজন রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন। হাব অ্যান্ড স্পোক মডেলে এই কাজ শুরু হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এই পরিষেবার জন্য যে কোনও মেডিক্যাল কলেজের কার্ডিওলজি ইউনিটের সঙ্গে এই হাসপাতালকে যুক্ত করা হয়েছে। এমারজেন্সি বিভাগ, মেডিসিন বিভাগ, এইচডিইউ ইউনিটের টেকনিশিয়ানদের তিনদিনের প্রশিক্ষণও সম্পূর্ণ হয়েছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
হাসপাতালের সুপার আরও জানান, ওই রোগীদের একজনের বয়স ৭৩। অন্য তিনজনের বয়স ছিল ৪০-৪২ এর মধ্যে। তাঁদের প্রাথমিক পরীক্ষার পর ইসিজি করা হয়। তারপর রক্ত জমাট বাঁধা ঠেকাতে থ্রম্বোলাইসিসের জন্য স্বাস্থ্য ইঙ্গিত পোর্টালে রোগীর যাবতীয় তথ্য দিয়ে দেওয়া হয়। এরপর যে কোনও মেডিকেল কলেজের কার্ডিওলজি ইউনিটের চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে তাঁর পরামর্শমত রোগীর চিকিৎসা করা হয়। ভিডিও কলে রোগীকে দেখেনও কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক। এই সব কাজ হচ্ছে অতি দ্রুত। তারপরই রোগী সুস্থবোধ করেন। সুপার আরও বলেন, আমাদের হাসপাতালে কার্ডিওলজিস্ট নেই। তবুও সরাসরি আমরা কার্ডিওলজিস্টের পরামর্শ পেয়ে যাচ্ছি। এতে রোগীরা উপকৃত হচ্ছেন।
সুমন সাহা