দেশের প্রথম এই থ্রিডি তারামণ্ডলের নাম অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল রিসার্চ সেন্টার। প্রায় ১৪ কোটি টাকা খরচ হয়েছে এই তারামণ্ডলটি তৈরি করার জন্য। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় হাওড়ার তারামণ্ডল।
advertisement
প্রতিদিনই তিনটি করে শো দেখা যায় এই তারামণ্ডলে।| দুপুর ৩টে, বিকেল ৪টে ও বিকেল ৫টা – এই তিনটি সময়ে চলে শো। তবে শীতকালে ৪ টে শোও হয়ে থাকে ভিড় বাড়লে। উন্নত মানের থ্রি ডি অ্যানিমেশনের মাধ্যমে মহাকাশ জগতের সম্পর্কে আরও ভাল করে জানতে পারে ছোটরা। আবার স্কুল থেকে তারামণ্ডলে শো দেখতে এলে আরও কম হয় প্রবেশ মূল্য।
আরও পড়ুন: ‘রসগোল্লার’ ইংরেজি ‘অর্থ’ কী বলুন তো…? ৯৯% মানুষই জানেন না ‘উত্তর’! আপনি..?
থ্রি ডি অ্যানিমেশন তৈরি-সহ অন্যান্য টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেওয়ার জন্যে দেশ ও বিদেশী সংস্থা যৌথভাবে কাজ করেছে। হাওড়ার এই তারামণ্ডল দেখতে বাচ্চা নিয়ে ভিড় জমাচ্ছেন হাওড়াবাসী। হাওড়ার এই তারামন্ডলে এসে মহাকাশ নিয়ে মানুষের কৌতূহল মেটানোর পাশাপাশি আনন্দ পাচ্ছে আট থেকে আশি সব্বাই, এমনটাই মনে করছে হাওড়া পুরসভা।
রাকেশ মাইতি