অন্যদিকে গ্রামবাসীদের বক্তব্য, বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে তাদের দাবি মত রেল বক্স কালভার্টের বদলে যে সব হুম পাইপ বসিয়েছিল তা তুলে নেবে। গ্রামবাসীরা নির্মাণ কাজ চলার মত, গাড়ি ঢোকার মত বাঁশের ব্যারিকেড কিছুটা খুলে নিচ্ছে। তবে নিকাশির সমস্যা দূর হওয়া নিশ্চিত ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত মাটির কাজ বন্ধই থাকবে।
আরও পড়ুন: একরাতের খেল! কালবৈশাখী, শিলাবৃষ্টির তাণ্ডবে নাছোড়বান্দা অবস্থা হুগলিতে, লাখ লাখ টাকা ক্ষতি চাষিদের
advertisement
গ্রামবাসীদের দাবি, জল নিকাশের ব্যবস্থা সঠিক না হওয়া পর্যন্ত তারা তাদের অবস্থান বিক্ষোভ থেকে উঠবেন না। ওই আন্দোলন কমিটির সম্পাদক জানান, আগামী পাঁচ মে রাজ্য সরকার এবং রেলের কিছু আধিকারিক আসার কথা রয়েছে। তখন নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে আরও আলোচনা হবে। পূর্ব রেলের দুই ইঞ্জিনিয়ার যারা এসেছিলেন তারা জানিয়েছেন যে রেলের তরফের দুটি জায়গা মিলেছে যে পৌনে ৬০০ মিটার লম্বা সেতু তৈরি করা হচ্ছে তা আরও ২৫০মিটার বাড়ানো হবে। আর সমস্ত পাইপ বসানো জায়গাগুলোর বদলে বক্স কালভার্ট তৈরি করা হবে, যাতে নিকাশি থেকে শুরু করে মানুষের যাতায়াত খুব সহজেই হয়। তবে গ্রামবাসীরা কিছুটা কাজের স্বস্তি দিলেও এখনই থামাচ্ছেন না তাদের আন্দোলন।
রাহী হালদার