Hailstorm: একরাতের খেল! কালবৈশাখী, শিলাবৃষ্টির তাণ্ডবে নাছোড়বান্দা অবস্থা হুগলিতে, লাখ লাখ টাকা ক্ষতি চাষিদের

Last Updated:

রাতের কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি পোলবা দাতপুর ব্লকের চাষের

+
ব্যাপক

ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি চাষের

হুগলি: শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি হল হুগলির পোলবা-দাদপুর ব্লকে। ধান, পাট, তিল এবং সবজি ক্ষেত উজার হয়ে যায় শিলাবৃষ্টিতে। পোলবার আমনান গ্রাম পঞ্চায়েতের বীরেন্দ্রনগর, ডাকাতিয়া ভেরি, নতুন ভেরি, ডুবির ভেরি, হারিট গ্রাম পঞ্চায়েতের পয়ান প্রেমনগর, মথুরপুর মাঠে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এদিন রাতে হঠাৎই কালবৈশাখীর ঝড় হয় সঙ্গে শিলাবৃষ্টিতে পাকা ধান গাছের শিস ভেঙে পড়ে। তিল, পাট গাছের ক্ষতি হয় বিঘার পর বিঘা জমির। পোলবা দাতপুরে মোট চাষের জমির পরিমাণ ১৭৪৬০ হেক্টর জমি। সেই জমিতে প্রায় ১৫ হাজার টন ধান উৎপাদন করেন কৃষকরা প্রতিবছর। ব্লকে পাট এবং আলুও চাষ হয়। পাট ৩০৭ হেক্টর জমি থেকে ৪৭১৯ টন। এই বছরও হয়েছিল বোরো ধানের চাষ তবে কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টিতে একেবারে মাথায় হাত পড়েছে চাষিদের।
advertisement
advertisement
বীরেন্দ্রনগরের চাষি গোবিন্দ কোলে জানান, ১৯ বিঘা ধান চাষ করেছিলেন, নয় বিঘা জমিতে তিল চাষ করেছিলেন। এছাড়াও ঝিঙে, শসা, বেগুন চাষ করেছিলেন। শিলাবৃষ্টিতে সব নষ্ট হয়ে গেছে। প্রায় তিন লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। কি করে এই ক্ষতিপূরণ হবে বুঝতে পারছেন না।
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জগন্নাথ দেশি নামে আরেক চাষি বলেন, “শিল পড়ে জমিতে ধান বলে আর কিছু নেই।গতকাল রাতে প্রচুর পরিমাণে শিল পড়ে। যে কারণে চাষের ক্ষতি হয়েছে। এই ক্ষতি কীভাবে পূরণ হবে জানি না।” ব্লক কৃষি আধিকারিক এবং ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা চাষের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করছেন। যাদের ফসল বীমা করানো আছে তারা বীমার টাকা পাবেন। কিন্তু যে ফসলের বিমা নেই তাদের কীভাবে ক্ষতিপূরণ হবে সেটাও ভাবা হচ্ছে।
advertisement
রাহী হালদার
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Hailstorm: একরাতের খেল! কালবৈশাখী, শিলাবৃষ্টির তাণ্ডবে নাছোড়বান্দা অবস্থা হুগলিতে, লাখ লাখ টাকা ক্ষতি চাষিদের
Next Article
advertisement
Purba Bardhaman News: আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
  • ভারতীয় ধূসর নেকড়ে বিলুপ্তির পথে এগোলেও গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার দেখা মিলেছে। দিল্লিতে দেখা পাওয়ার পর এবার পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জুড়ে নেকড়ের স্থায়ী বাসস্থান তৈরি হচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে বন দফতর। দুর্গাপুরের পরে আউশগ্রাম জঙ্গলেও লাগানো হয়েছে ট্র্যাপ ক্যামেরা, যাতে নেকড়ের গতিবিধি, সংখ্যা ও আচরণ নিরীক্ষণ করা যায়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement