এখান থেকে মুকুটমণিপুর কিংবা ঝিলিমিলিও ঘুরে আসতে পারেন চাইলে। কাছেই কংসাবতী আর কুমারি নদী। বাস কিংবা ট্রেনে প্রথমে মুকুটমণিপুর পৌঁছে যান। সেখান থেকে গাড়িতে ৩২ কিমি পথ পাড়ি দিলেই সুতান ফরেস্ট। ঝিলিমিলি অথবা রানিবাঁধ হয়েও যেতে পারেন। রাস্তায় মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া দুষ্কর। মাঝে মধ্যেই চোখে পড়বে মাওবাদী হানায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়ির অংশবিশেষ।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘বাঁকুড়া স্টেশন’-এ দাঁড়িয়ে আস্ত এক্সপ্রেস ট্রেন, আরাম করে বসে বসে ক্লাস করছেন পড়ুয়ারা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
রয়েছে একাধিক ওয়াচ টাওয়ার, যেগুলি থেকে দেখতে পাবেন সমগ্র জঙ্গলটা। বন দফতরের তরফ থেকে করে দেওয়া হয়েছে কিছু কটেজ। পর্যটকেরা রাতে আটকে গেলে থাকতে পারেন এখানে। ব্যাস আরকি! পিঠে একটা ব্যাগ, পায়ে ট্রাকিং জুতো আর সঙ্গে একটা জলের বোতল নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন বাঁকুড়ার এই নিশ্চুপ নিঝুম জঙ্গল ঘুরে দেখতে। তবে সাবধান দিনের আলোয় যত খুশি অ্যাডভেঞ্চার করুন কিন্তু সন্ধে নামার আগে চলে আসুন নিরাপদ আশ্রয়ে। ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও ভাবতে অবাক লাগে আজও রয়েছে সভ্যতা থেকে অনেক দূরের এই সাইলেন্ট জঙ্গল। যা অপেক্ষা করছে বসন্তের জন্য।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





