সেই সময় মানুষ কীভাবে বসবাস করতেন, জীবনযাপন কেমন ছিল, প্রকৃতির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ কতটা নিবিড় ছিল, সেই দৃশ্যই মণ্ডপসজ্জায় ধরা পড়বে। প্যান্ডেলে প্রবেশ করলে দর্শনার্থীরা যেন এক মুহূর্তে সেই আদিম যুগে ফিরে যাবেন।
advertisement
আয়োজকদের প্রত্যাশা, এই বছর অন্যান্য বছরের তুলনায় আরও বেশি ভিড় হবে। কারণ, বর্তমানে প্রত্যেকে পুজোর আনন্দে ঘর থেকে বেরোচ্ছেন, একের পর এক মণ্ডপ ঘুরে দেখছেন। ফলে মানুষের আগ্রহে সমিতির সদস্যদের মধ্যেও বাড়তি উচ্ছ্বাস যোগ হয়েছে।
অন্যান্যবারের মতো এই বছরও বিশেষ আকর্ষণ মণ্ডপের আলোকসজ্জা। দর্শনার্থীদের বাড়তি আনন্দ দেওয়ার জন্য নানা রঙিন আলোর ছটা রাখা হয়েছে। প্যান্ডেলের প্রতিটি কোণজুড়ে আলোয় ঝলমল করবে সৃজনশীলতার ছোঁয়া, যা দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে বলে উদ্যোক্তাদের দাবি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সমিতির পক্ষ থেকে বাঁকুড়া জেলা ও জেলার বাইরের সকলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই অভিনব থিমের মাধ্যমে দুর্গোৎসবের আনন্দে দর্শনার্থীরা এক ভিন্ন স্বাদ পাবেন। এই বছর শুশুনিয়ার দুর্গোৎসব তাই শুধু নয়নাভিরামই নয়, ইতিহাসের এক জীবন্ত উপস্থাপনা হয়ে উঠেছে।