প্রতিবছর এই পুজো নতুন নতুন থিম নিয়ে আসে সকলের কাছে। মা লক্ষ্মী গণেশকে সঙ্গে নিয়ে আসেন ময়ূরপঙ্খী নৌকা করে। এমন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে সেখানে। এখানে ফাইবার ও প্লাই দিয়ে মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। প্রায় সাড়ে পাঁচশ গ্রাম সোনার গয়নায় সেজেছেন মা লক্ষ্মী।
advertisement
মণ্ডপের ভিতরে রয়েছে ৪০ ফুটের ঝাড়বাতি। প্যারিসের অপেরা হাউসের আদলে মণ্ডপের অন্দরসজ্জাও করা হয়েছে। মণ্ডপের বাইরে পল্লি বাংলার বিভিন্ন চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
এই পুজো ১৯’তম বছরে পা দিয়েছে এবছর। এই পুজো দেখতে প্রচুর মানুষজন এখানে আসেন। পুজো দেখতে কলকাতা থেকে আসা এক দর্শনার্থী বাপ্পা সরকার জানিয়েছেন, এই পুজো দেখলে কেউ কলকাতার পুজো আর গ্রামের পুজোর পার্থক্য করতে পারবে না। খুব সুন্দর থিম তৈরি হয়েছে এখানে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মণ্ডপের ভিতরে রয়েছে ৪০ ফুটের ঝাড়বাতি। মণ্ডপের বাইরে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে বিভিন্ন মনীষীকে। পুজোকে ঘিরে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই এলাকায় লক্ষীপুজোর অনুষ্ঠান বড় অনুষ্ঠান হিসেবে পরিচিত সকলের কাছে। পুজোর এই কয়েকটা দিনে সকলের মনে আনন্দ ফুটে ওঠে। এই পুজোয় এবছর রেকর্ড সংখ্যক ভিড় হবে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। ইতিমধ্যে এই পুজোর থিম সাড়া ফেলে দিয়েছে সকলের মনে।