এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই কংক্রিটের বাঁধের দাবি জানিয়েছেন, কিন্তু সেই বাঁধ এখনও হয়নি। আর তাই বর্ষাকাল বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় তো বটেই, সাধারণ অমাবস্যা ও পূর্ণিমার ভরা কোটালেও এলাকার সাধারণ মানুষ যথেষ্ট আতঙ্কিত থাকেন।
advertisement
গোসাবা ব্লকের সেচ দফতরের আধিকারিক বলেন, আপাতত এলাকা বিপদমুক্ত। জোরকদমে কাজ চলছে নদীবাঁধ মেরামতির।” এলাকার মানুষ দীর্ঘদিন ধরেই কংক্রিটের বাঁধের দাবি জানিয়েছেন, কিন্তু সেই বাঁধ এখনও হয়নি। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, “জানিনা কবে এই বাঁধ কংক্রিটের হবে আদৌ হবে কিনা। দুর্বল নদীবাঁধের কারণে প্রাকৃতিক বিপর্যয় তো বটেই, অমাবস্যা ও পূর্ণিমার কোটালেও আমাদের বিপদের মধ্যে দিন কাটাতে হয়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তার পাশাপাশি পূর্ণিমার কোটালে সুন্দরবন এলাকার নদীগুলি জোয়ারের সময় ফুলে ফেঁপে উঠেছে। ভরা কোটালের জলের চাপ সহ্য করতে না পেরে বাঁধে ধস নেমেছে। বাসিন্দাদের দাবি, গত মাসেও এখানে বাঁধে ধস নেমেছিল। সেচ দফতর দায়সারা ভাবে কোনও রকমে পলিথিন দিয়ে জলের স্রোতের ধাক্কা সামলানোর ব্যবস্থা করেছে। একটানা বৃষ্টির ফলে বাঁধের মাটি নরম হয়ে বারবার ধস নামছে।