এই দোকানের সবচেয়ে বড় সম্পদ তাদের লস্যির গুণমান। ঘন টকদই, ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা দুধ, মিশ্রণটা এমন নিখুঁত ভাবে তৈরি হয় যে, প্রথম চুমুকেই বোঝা যায় এ লস্যি সাধারণ নয়। তাদের বড় গ্লাসের দাম মাত্র ৩০ টাকা, আর ছোট গ্লাস ২৫ টাকা একেবারে সাধ্যের মধ্যে, অথচ স্বাদে কোনও কমতি নেই। লালু লস্যি সেন্টার পরিবেশনের দিক থেকেও বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ।
advertisement
লস্যি পাওয়া যায় তিন রকমের গ্লাসে কাঁচের গ্লাসে যারা ঐতিহ্য পছন্দ করেন,প্লাস্টিকের গ্লাসে যারা চলাফেরার পথে নিতে চান,আর মাটির খুড়িতে যারা খোঁজেন এক চুমুক গ্রামবাংলার সুগন্ধ এখানেই শেষ নয় লস্যি ছাড়াও পাওয়া যায় খাঁটি টকদই, ও বিভিন্ন ধরনের কোল্ড ড্রিঙ্ক। সবকিছুতেই গুণগত মান বজায় রাখা হয় নিখুঁতভাবে।
আর যদি আপনি দোকানে বসে না খেতে চান চিন্তার কিছু নেই লালু লস্যি সেন্টারে আপনি পেয়ে যাবেন প্যাক করা পাউচ ও বোতলে লস্যি বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য একেবারে প্রস্তুত। শুধু গরমকালেই নয় এই দোকানের লস্যির কদর থাকে সারা বছর ধরেই। বিগত ১৩ বছর ধরে এই দোকান নিজস্ব স্বাদ আর মান বজায় রেখে মানুষের মন জয় করে এসেছে। বহু পরিবার, বহু বন্ধু-বান্ধবের আড্ডা জমেছে এই ঠাণ্ডা লস্যির গ্লাস ঘিরে।
সুমন সাহা