মৃত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে স্কুলের দু’জন সিনিয়র ছাত্র, তাঁদের সন্তানকে নানাভাবে হেনস্থা করত। পরে দু’জনের পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। সেই ঘটনাটি ভিডিও করে তারা। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
জানা গিয়েছে, স্কুলের ঘটনার পর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিল ওই পড়ুয়া। স্কুলে যেতে ভয়ও পাচ্ছিল। অসংলগ্ন আচরণ করত স্কুলের নাম শুনলেই। পরিবারের দাবি, ১৬ জুলাই ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। কাকদ্বীপ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মৃত ছাত্রের পরিবার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অনলাইনে পোশাক কিনে বাড়ি বসে ট্রায়াল! পছন্দ হলে তবেই পেমেন্ট! অভিনব পুজো শপিং শহরে
প্রসঙ্গত, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলে ঘটনার রাতে কোনও র্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটেনি৷ প্রথম বর্ষের মৃত ওই পড়ুয়া নিজেই তিন তলার বারান্দা থেকে ঝাঁপ মেরেছিল বলে দাবি৷ তাঁরা গরিব বলেই তাঁদের ফাঁসানো হচ্ছে৷ শান্ত গলায় প্রিজন ভ্যানে বসে এমনই দাবি করলেন অভিযুক্ত ছাত্র সৌরভ চৌধুরী৷ প্রিজন ভ্যানের ভিতরে বসে সৌরভ দাবি করেন, “মিথ্যে ভাবে ফাঁসানো হচ্ছে৷ আমরা অপরাধী নয়, আমরা কোনও অপরাধ করিওনি৷ আমরা গরিব বলে বিচার পাচ্ছি না৷ আমরা বিচার চাই৷ ন্যায্য বিচার চাই৷”