আজ উল্টোরথের দিনও মাসির বাড়ি কমিটির তরফ থেকে ১০ হাজার মানুষকে অন্নপ্রসাদ বিতরণ করা হবে। ইতিমধ্যে সৈকত শহরে উল্টোরথে লক্ষাধিক মানুষের সমাগমের অনুমান করে সকলের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।
আপনি কি সরকারি কর্মচারী? মিষ্টির বাক্স রেডি রাখুন! যে কোনও সময় আসতে পারে সুখবর!
advertisement
শুক্রবার বিকেলেই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশমতো দিঘায় পৌঁছে গিয়েছেন পাঁচ মন্ত্রী। তাঁরাই উল্টোরথ সঠিকভাবে পরিচালনা করবেন। আজ বেলা দুটো নাগাদ গড়াতে পারে রথের চাকা। তার আগে সকাল থেকে চলবে বিভিন্ন আচারবিধি এবং ভোগ অর্পণের কাজ। মূল রথের মতো উল্টোরথ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শুক্রবার জগন্নাথ মন্দিরে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
যেখানে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু, অরূপ বিশ্বাস, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, স্নেহাশিস চক্রবর্তী এবং পুলক রায়। এছাড়াও ছিলেন জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি এবং জেলা পুলিশ সুপার সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য। মূল রথের মতোই কড়া নিরাপত্তার বলয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে গোটা দিঘাকে। থাকবে একটি এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স। রাখা হচ্ছে দমকল এবং মেডিক্যাল টিম। আজ দুপুর দুটো নাগাদ রথ টানা শুরু হবে। বিকেল চারটেয় রথ টানা সম্পন্ন হবে। জেলা পুলিশ সুপার সৌম্যদীপ ভট্টাচার্য বলেন, মূল রথের মতো আমরা উল্টোরথেও সমস্ত নিরাপত্তা এবং নজরদারির ব্যবস্থা করেছি।
ইসকনের সহ সভাপতি রাধারমণ দাস জানিয়েছেন, পাহান্ডি বিজয়ের মাধ্যমেই আজ মাসির বাড়ি থেকে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে রথ অবধি নিয়ে আসা হবে। আজ জগন্নাথ মন্দিরে রথ যাওয়ার পর তিনদিন রথের মধ্যেই অধিষ্ঠিত থাকবেন জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা। এরপর ৮ তারিখ তাঁদের নীলাদ্রি বিজয়ের মাধ্যমে গর্ভগৃহে প্রবেশ করানো হবে।