তিনি আরও বলেন, 'ইডিরা অনেকটাই দেরি করেছেন। না হলে আরও টাকা উদ্ধার হত। ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর-সহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে। তবে মমতা বন্দ্যোপাদ্যায় কী বলেন এখন সেটাই দেখতে হবে। দিদি এখন চুপ কেন।' মহম্মদ সেলিমের দাবি, 'শুধু পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলে নয় শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতিতে জড়িত সবাইকে গ্রেফতার করতে হবে। দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রীদের বরখাস্ত করতে হবে। কয়লা পাচার কান্ডে ভাইপো ও ভাইপোর স্ত্রী যুক্ত রয়েছেন। কিন্তু চার্জশিট তাঁদের নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে।'
advertisement
আরও পড়ুন: জঙ্গল থেকে বেরিয়ে জাতীয় সড়কে বাঘ, রাস্তা পার করাতে উদ্যোগ পুলিশকর্মীর! তুমুল ভাইরাল ভিডিও
সেলিমের কটাক্ষ, 'কিন্তু লন্ডন, সুইজারল্যান্ড, মুম্বই সর্বত্র টাকার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। আমরা প্রথম থেকেই বলেছি সিআইডি হোক বা দিল্লি পুলিশ, সিবিআই হোক তাদের একটি পলিটিক্যাল মাস্টার আছে। কোর্ট অনেক সময় ভৎসনা করেছে। যখনই রাজনৈতিক যোগাযোগ থাকে তখন রাজনৈতিক যোগাযোগকে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতিগ্রস্থরা গা বাচিয়ে চলে। দিলীপ ঘোষ যখন স্বীকার করেছেন তখন দিলীপ ঘোষকে জবাব দিতে হবে। চিটফান্ডের অনেক তথ্য আমরা জেরক্স করে জমা দিয়েছিলাম। তা সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।'
আরও পড়ুন: ED-র র্যাডারেই ছিল অর্পিতা, আগেও হয়েছে জেরা! এরপরও ঘরে কীভাবে এত টাকা? ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের
সেলিমের দাবি, 'সারদা কাণ্ডে, রোজভ্যালি কাণ্ডে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আরও অন্যান্যরা জেলে গেলেও পরে যখন জামিন পেলেন তখন সিবিআই বলেছিল আমরা আবেদন করব। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল তারা আর আবেদনে যায়নি। মোদি, অমিত শাহ বা মোহন ভাগবত কোথায় সেটিং হয়েছিল সেটা দেখতে হবে'।