আদালতের রায়ে যোগ্য শিক্ষকদের স্কুলে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হলেও তা চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। তারপরে ফের পরীক্ষা দিয়ে নিজেদের প্রমাণ করতে হবে সকল যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।প্রধান বিচারপতি এদিন শুনানি চলাকালীন বলেন, ‘‘আমরা বোর্ডের আবেদন গ্রহণ করছি শর্তসাপেক্ষে। শুধুমাত্র ৯-১০, ১১-১২ শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য। ৩১ মের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫শের মধ্যে সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। রাজ্য, এসএসসি, বোর্ড ৩১ মের মধ্যে এফিডেফিড দেবে এবং জানাবে যে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। নচেৎ আদালত পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে৷’’
advertisement
খুব সামান্য একটি অংশের শিক্ষক শিক্ষিকারা কিছুটা স্বস্তি পেলেও সার্বিকভাবে খুশি নন কেউই। অভিভাবকেরা জানাচ্ছেন নয়-দশ বছর আগের ছাত্রীরা এখন অনেকেই গৃহিণী। বাচ্চার যোগ্যতা প্রমাণ করবে নাকি নিজের! তার মধ্যে প্রয়োজন কিছুটা উপার্জনেরও। রয়েছে সংসারের বোঝা সামলানোর গুরু দায়িত্ব। বয়স অনুযায়ী কর্মক্ষমতা কিংবা স্মৃতিশক্তি অথবা মেধা হ্রাস পায় এটাই স্বাভাবিক। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন একই চাকরির যোগ্যতা প্রমাণ কতবার দিতে হয়? একটা শিক্ষাঙ্গন শুধুমাত্র শিক্ষক-শিক্ষিকা দিয়েই নয়, প্রয়োজন গ্রুপ ডি এবং সি কর্মীদেরও এক্ষেত্রে একদিকে যেমন তারা ব্রাত্য রইলেন অন্যদিকে শিক্ষাঙ্গনেও তাদের ঘাটতি রয়ে গেল।





