TRENDING:

Chess Competition: দাবার বোর্ডে বুদ্ধির লড়াই! আঙুলের নির্ভুল চালে এগোচ্ছে ঘোড়া, নৌকা, রাজারা, যুদ্ধক্ষেত্রে লড়ছেন দৃষ্টিহীন দাবাড়ুরা! হাবড়ায় দুর্দান্ত আয়োজন

Last Updated:

Chess Competition For Blinds: হাবড়ার শ্রীচৈতন্য কমার্স কলেজে দৃষ্টিহীন দাবাড়ুদের নিয়ে আয়োজন করা হল এক বিশেষ প্রতিযোগিতা। অংশ নিয়েছিলেন পূর্ব ভারতের ন’টি রাজ্যের ৭০ জন দৃষ্টিহীন প্রতিযোগী। এই প্রতিযোগিতা থেকেই পরবর্তীতে জাতীয় স্তরে খেলার যোগ্য দাবাড়ুরা নির্বাচিত হবেন

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: দাবার বোর্ডে এভাবেই চলছে বুদ্ধির লড়াই। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, দাবার এই যুদ্ধক্ষেত্রে যাঁরা লড়ছেন, তাঁদের দৃষ্টিশক্তি নেই। চোখে না দেখেও নিখুঁত চাল দিচ্ছেন তাঁরা। প্রতিপক্ষকে কাত করছেন উপস্থিত বুদ্ধি আর মেধার জোরে। হাবড়ার শ্রীচৈতন্য কমার্স কলেজে দৃষ্টিহীন দাবাড়ুদের নিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল প্রতিযোগিতার।
advertisement

প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন পূর্ব ভারতের ন’টি রাজ্যের ৭০ জন দৃষ্টিহীন প্রতিযোগী। রাজ্যভিত্তিক বাছাই পর্বে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা। এই প্রতিযোগিতা থেকেই পরবর্তীতে জাতীয় স্তরে খেলার যোগ্য দাবাড়ুরা নির্বাচিত হবেন বলেই জানা গিয়েছে। অল ইন্ডিয়া চেস ফেডারেশনের উদ্যোগে এই প্রতিযোগিতার দায়িত্ব সামলেছে গুমা প্রেরণা অডিও লাইব্রেরি নামে দৃষ্টিহীনদের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।

আরও পড়ুনঃ অসুরক্ষিত যৌ*ন সম্পর্ক, সিরিঞ্জ, ব্লেড! ‘এই’ জেলায় বাড়ছে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা, রোগ নিয়ে আর লজ্জা নয়, দারুণ পদক্ষেপ কলেজ পড়ুয়াদের

advertisement

এই সংস্থা দৃষ্টিহীন ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার জন্য অডিও বই তৈরি করে ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে। সংস্থার সভাপতি তারক চন্দ নিজেও দৃষ্টিহীন। তিনি জানান, চেস ফেডারেশনের তরফে বলা হয়, এই প্রতিযোগিতা না হলে জাতীয় স্তরে খেলার স্বপ্ন অধরাই থাকবে এই ৭০ জন প্রতিযোগীর। তাই ফান্ডের অভাব থাকলেও দায়িত্বটা নিজেই তুলে নেন তারকবাবু।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ নবদ্বীপ, শান্তিপুর তো অনেক হল! এবার রাস পূর্ণিমায় ঘুরে আসুন দাঁইহাট, জৌলুস আর ভক্তির মিশ্রণে জমে উঠবে আপনার রাস

দৃষ্টিহীনদের জন্য দাবার বোর্ডেও বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। সাদা ঘরগুলি কিছুটা উঁচু, কালো ঘরগুলি সমতল। সাদা গুটিগুলিও সামান্য উঁচু, যাতে হাতের স্পর্শে বোঝা যায় কোন গুটি কোথায়। আর তাই চোখে না দেখেও আঙুলের ছোঁয়ায় নির্ভুলভাবে ঘোড়া, নৌকা কিংবা রাজার চাল চালছেন প্রতিযোগীরা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
‘আমার দলে কোনও মেয়ে খেলোয়াড় ছিল না, রিচা একা ছেলেদের সঙ্গে অনুশীলন করত’ -প্রথম কোচ
আরও দেখুন

উদ্যোক্তারা জানান, দৃষ্টিহীন দাবাড়ুরাও যেন মেধার জোরে দাবার বোর্ডে সাধারণ দৃষ্টিশক্তি থাকা প্রতিযোগীদের সঙ্গে টক্কর দিতে পারেন সেই চেষ্টায় এই উদ্যোগ। কারণ শেষ পর্যন্ত দাবার বোর্ড তো সবার জন্যই এক- ৬৪টি ঘর। তাই শারীরিক প্রতিকূলতাকে দূর করে এই যোদ্ধারাই ৬৪ ঘরের বোর্ডে এখন লিখছেন নিজের জয়ের গল্প।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Chess Competition: দাবার বোর্ডে বুদ্ধির লড়াই! আঙুলের নির্ভুল চালে এগোচ্ছে ঘোড়া, নৌকা, রাজারা, যুদ্ধক্ষেত্রে লড়ছেন দৃষ্টিহীন দাবাড়ুরা! হাবড়ায় দুর্দান্ত আয়োজন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল