রাজ্যের বাজি বাজারের একটা বড় অংশের চাহিদা পূরণ করে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় তৈরি আতসবাজি। মহেশতলা পৌরসভার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বড় অংশ এবং বজবজ ১ নম্বর ব্লকের চিংড়িপতা অঞ্চলের একাংশ সহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় এই বাজি তৈরি হত।
আরও পড়ুন : পিরামিড দেখতে আর মিশর দৌড়তে হবে না, কলকাতা থেকে কয়েকঘণ্টা দূরেই নতুন গন্তব্য! ভিতরে গা ছমছমে পরিবেশ
advertisement
বেশ কয়েকবছর এই বাজি তৈরি করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটায় অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারওপর এবছর লাগাতার বৃষ্টির জন্য বাজি তৈরিতে সমস্যা হয়েছে। ফলে এবছর চাহিদা অনুযায়ী বাজি তৈরি করা যায়নি।
আরও পড়ুন : বউ রাগ করেছে? চাঁদে বসে ডিনার করে আসুন! নিমেষে মন গলে জল হয়ে যাবে! ঠিকানা লিখে রাখুন, নাহলে পস্তাবেন
লাইসেন্স পাননি অনেকে প্রস্ততকারক। এনিয়ে প্রদেশ আতশবাজি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সুখদেব নস্কর জানিয়েছেন, রাজ্যে মোট ৪০ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন বাজি তৈরির জন্য। এত কম পরিমাণে ছাড়পত্র মেলায় সমস্যা হচ্ছে। এই ছাড়পত্রের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ক্লাস্টারের পরিমাণ আরও বাড়াতে হবে। সব মিলিয়ে এবছর রাজ্যে বাজি তৈরির পরিস্থিতি খুবই খারাপ। তারওপর আবহাওয়া আরও ক্ষতির মুখে ফেলেছে সকলকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই সমস্যা থেকে বের হওয়ার জন্য সরকারের কাছে সহযোগিতার আবেদন জানাতে চলেছে আতসবাজি প্রস্তুতকারক সংগঠনগুলি। এবছর উৎপাদন কম হওয়ার জন্য বাইরের রাজ্য থেকে আতসবাজি এনে বাজারের চাহিদা পূরণ করা হচ্ছে। যা এই রাজ্যের প্রস্তুতকারকদের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমস্যার সমাধান না হলে ভবিষ্যতে আরও সমস্যা বাড়বে।