অনেকেই দিল্লি থেকে পায়ে হেঁটে পাঁচশো কিলোমিটার হেঁটে আজমীর শরীফে পৌঁছায়। তাই তারা বারুইপুর থেকে সাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শুধু শারীরিক সক্ষমতা নয়, এই যাত্রা তাদের কাছে এক গভীর মানসিক ও ধর্মীয় সাধনার অংশ।
advertisement
আজমীর শরীফে প্রতিবছর উরুস অনুষ্ঠিত হয়। এ বছর ২১ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এই পবিত্র অনুষ্ঠান। বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসেন এই সময়। দরগাহয় বসে বিশাল মেলা, আর প্রত্যেকে নিজের মনের কামনার কথা তুলে ধরেন দরগায়। সেই পরিবেশে পৌঁছনোর জন্যই এই আলোচিত ও কঠিন যাত্রাপথ বেছে নিয়েছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের যুবকরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাদের কথায়, “সাইকেলযাত্রা শুধু শরীরের পরীক্ষা নয়, ইচ্ছাশক্তি ও বিশ্বাসেরও পরীক্ষা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখেছি মানুষ সাইকেল চালিয়ে ভারত ভ্রমণ করেছে। তাহলে আমরা কেন পারব না। আর সেই লক্ষ্যমাত্রা নিয়েই এই পদক্ষেপ নিয়েছি। এই যাত্রা যদি ঠিকঠাক ভাবে অতিক্রম করতে পারি। তাহলে আগামী দিনে আরও বড় যাত্রা করার ইচ্ছা আছে। শুধুু সংকল্প একটাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পৌঁছে দরগাহে প্রার্থনা জানানো”।
বারুইপুরবাসীরাও তাদের এই অনন্য উদ্যোগে উৎসাহ ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।





