আগেও পড়ে থাকা কাগজ জুড়ে কিংবা অন্যান্য ফেলে দেওয়া সামগ্রী দিয়ে মডেল তৈরি করা, ছবি আঁকার কাজ করেছেন তিনি। বরাবরই ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র দিয়ে কিছু না কিছু বানিয়ে ফেলেন সায়ন।
advertisement
বর্তমানে এলাকার কচিকাঁচাদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেন সায়ন। সায়ন চান, তাঁর এই শিল্পকলা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ুক। সায়নের এই সাফল্যে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও। ছোট থেকেই সায়নের বাবা-মা ছেলের এই কাজে বাধা দেয়নি। ছোটবেলা থেকেই মাটি দিয়ে বিভিন্ন ধরণের ঠাকুরের মূর্তি গড়ে নজর কাড়তেন। পরে ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স করে চাকরিও পেয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ ভাড়ার জেরক্সের দোকান থেকে লাখ টাকার ব্যবসা! কীভাবে সম্ভব করলেন দুই ভাই? অবাক পাড়াপড়শি
কিন্তু সেসব ছেড়ে এসে এখন গ্রামে কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়েছেন। সেখানেই তৈরি করছেন পরিবেশ বান্ধব একাধিক মডেল। সম্প্রতি ফেলে দেওয়া কাঠের চামচ ও দেশলাই কাঠি দিয়ে দুর্গাপ্রতিমা গড়ে নজর কেড়েছে সায়ন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দারাও সায়নের এই কাজের খুবই প্রশংসা করেছে। এত অল্প বয়সে সকলকে নতুন কিছু করার জন্য যে অনুপ্রাণিত করছেন তিনি তাতেই খুশি স্থানীয়রা। আগামী দিনে সায়ন আরও ভাল কাজ করুক সেটাই চান তাঁরা। এই কাজ নিয়ে খুশি সায়নও। তিনি জানিয়েছেন, সবসময় এই কাজ নিয়েই পড়ে থাকতে চান তিনি। চাকরি ছেড়ে এসে গ্রামে এই কাজ করছেন তিনি। এতেই তাঁর আনন্দ বলে জানিয়েছেন সায়ন।