এখন ঘাটে সরাসরি গাড়ি এনে মাছ তোলা যাচ্ছে না। এমনকি রায়দিঘি ব্রিজেও মাছের গাড়ি দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না। মৎস্যজীবীদের বাধ্য হয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে গিয়ে মাছ গাড়িতে তুলতে হচ্ছে। এর জন্য ইঞ্জিনভ্যানে করে মাছ নিয়ে যেতে হচ্ছে, যা বাড়িয়ে দিচ্ছে খরচ। ফলে খরচ বেড়ে গেলেও বিক্রির দামে তেমন পরিবর্তন না হওয়ায় লাভের অঙ্ক কমে এসেছে। তবে আগামিদিনে মাছের দামে এইসব বাড়তি খরচের কোপ বসবে না তার গ্যারান্টিও নেই কিন্তু! আর তা হলে ইলিশ, পমফ্রেট ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছের দাম নিয়ে পকেটে টান পড়তে পারে ক্রেতাদের।
advertisement
আরও পড়ুন: রাজ্যে ‘বঙ্গের শিল্প’! বাঁকুড়ায় প্রথম, ঢুঁ মারতে ভুলবেন না, মিলবে এইসব মনপসন্দ জিনিসপত্র
দক্ষিণ ২৪ পরগনার স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে তাদের জীবিকা বড়সড় সংকটে পড়বে। সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন তারা। এ নিয়ে রায়দিঘি মৎস্যজীবী ইউনিয়নের সভাপতি অলোক হালদার জানিয়েছেন, বিষয়টি প্রশাসনের দেখা উচিৎ। নাহলে সমস্যা বাড়বে। বর্তমানে মাছ এনে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে মাছ গাড়িতে তুলতে নিয়ে যেতে হচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত লোক লাগছে। সেই সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার খরচ বাড়ছে। ব্রিজের উপরেও মাছ লোডিং করতে দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমস্যা বাড়ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ নিয়ে মথুরাপুর ২ নং ব্লকের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সুমন মাইতি জানিয়েছেন, ব্রিজের উপর গাড়ি না দাঁড় করিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।