TRENDING:

বাজারে সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়ার ঘাটতি! পেশা ছাড়তে চাইছে সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা! হঠাৎ হল টা কী?

Last Updated:

Sundarbans: গত তিন মাস ধরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও, বৈধ পাস হাতে না পাওয়ায় মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যেতে পারছেন না। এর ফলে তাঁদের জীবিকার উপর বড় ধরনের আঘাত এসেছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সুন্দরবন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, সুমন সাহা: এবছর দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা বনদফতর নদীতে মাছ, কাঁকড়া ধরার বৈধ পাস সঠিক সময় না দেওয়ায় মৎস্যজীবীরা চরম আর্থিক সঙ্কটে পড়েছেন। কারণ তিন মাসের নিষেধাজ্ঞার পর অবশেষে প্রশাসন থেকে অনুমতি মেলে। কিন্তু দীর্ঘদিন পরে তাদের বৈধ পাস না মেলায় তারা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকার কারণে ঠিক মতো মাছ ধরাতে পারছে না। যার ফলে এই পেশার সঙ্গে জড়িত মানুষজন তাঁদের পেশা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন।
advertisement

আরও পড়ুনঃ রাতের অন্ধকারে মদের দোকানে হামলা! বোতল ভাঙচুর! পটাশপুরে হচ্ছে টা কী?

ঠিক মতো মাছ না পেলেই ভিন রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজে যেতে হবে। কুলতলির কাঁটা মারি এলাকার মৎস্যজীবীদের মাছ ও কাঁকড়া ধরায় বাধা সৃষ্টি করছে। যার জন্য চরম সমস্যায় পড়েছেন সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা। গত তিন মাস ধরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও, পাস হাতে না পাওয়ায় মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যেতে পারছেন না। এর ফলে তাঁদের জীবিকার উপর বড় ধরনের আঘাত এসেছে। চরম আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন মৎস্যজীবীরা।

advertisement

আরও পড়ুনঃ বাড়ছে না বেতন, মিলছে না বকেয়া টাকা! অনির্দিষ্টকালের জন্য সাফাই কর্মীদের ধর্মঘট, পুজোর মুখে অচল ‘এই’ পৌরসভা

এখানকার প্রত্যন্ত এলাকার মানুষদের এখনও জীবিকা মাছ এবং কাঁকড়া শিকার। তারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই পেশাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা রুটি রুজির জোগাড় করছেন। এমন অনেক উদাহরণ আছে যেখানে মাছ এবং কাঁকড়া ধরতে গিয়ে বাঘের শিকার হয়েছেন বহু মৎসজীবি। তারপরেও জীবনকে বাজি রেখে এই পেশায় কাজ করে যাচ্ছেন তারা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

যদিও এখন বৈধ পারমিট থাকা সত্ত্বেও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যেতে পারছেন না, কারণ বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় সমুদ্র উত্তাল থাকছে। আর সেই কারণে মৎস্যজীবীদের মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে একদিকে তারা মাছ ধরতে যেতে না পারায় অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অন্যদিকে স্থানীয় বাজারেও সামুদ্রিক মাছের সঙ্কট দেখা যাচ্ছে। এমন অবস্থায় মৎস্যজীবীরা বাধ্য হয়ে অন্য পেশায় চলে যেতে চাইছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বাজারে সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়ার ঘাটতি! পেশা ছাড়তে চাইছে সুন্দরবনের মৎস্যজীবীরা! হঠাৎ হল টা কী?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল