এছাড়াও ম্যানগ্রোভে একধরণের মথ আক্রমণ করছে। ফলে ম্যানগ্রোভ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই মথ ও শুঁয়োপোকা সুন্দরবনে যে সমস্ত পাখি আসে তারা খাচ্ছেনা। ফলে সমস্যা বাড়ছে। দেখা গিয়েছে যে সমস্ত ম্যানগ্রোভ রোপণ করা হয়, প্রতিবছর সেই গাছগুলি বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। যা যথেষ্ট চিন্তার বিষয়। ইতিমধ্যে দেশ বিদেশের বিজ্ঞানী।
আরও পড়ুন : মোবাইলেই সর্বনাশ! বাবার বকুনি শুনে বাড়ি ছাড়ল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী, উৎকণ্ঠায় পুরো পরিবার
advertisement
উদ্ভিদবিদ ও ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের এই সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যাবে সেই কাজে লাগানো হয়েছে। পরিবেশবান্ধব অথবা কেমিক্যাল পেস্টিসাইড ব্যবহারের কথা উঠলেও সেক্ষেত্রে সমস্যা হবে সুন্দরবনে থাকা অন্য প্রজাতির কীটপতঙ্গের এই কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ শংকর হালদার। ফলে সেই পরিকল্পনা থেকে পিছিয়ে আসতে হয়েছে। তবে এমন জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যায় কিনা যেখানে শুধু ওই দুটি প্রাণী মরবে সেই দিকটি দেখা হচ্ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
না হলে ওই পোকা দুটি খায় এমন পাখি আনতে হবে। সেক্ষেত্রে আরও খরচ বাড়বে। এদিকে এই ম্যানগ্রোভ রক্ষা করা না গেলে বিপুল অর্থের অপচয় হবে। তাছাড়া যে পরিকল্পনা রয়েছে তার ক্ষতি হবে। সময় মত এই কাজ শেষ করলে তবেই অনেক কিছু রক্ষা করা যাবে বলে মনে করছেন গার্গী চক্রবর্তীর মত শিক্ষার্থীরা। এখন দেখার কতটা গাছ পুনরুদ্ধার করা যায়।





