ঘটনার ৬২ দিনের মাথায় এই রায় দেওয়া হল ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১০৩, ৬৬ ধারা ও পকসো ৬ ধারায়। মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় মোস্তাকিন সরদারকে। দু’মাসের মধ্যেই বিচার প্রক্রিয়া শেষ করা কার্যত নজিরবিহীন বলেই মনে করছেন কৃপাখালির গ্রামবাসীরা ও নির্যাতিতার বাবা-মা।
আরও পড়ুন: মুখেই বড় কথা! ফের ভারতের থেকে ‘সাহায্য’ পেল বাংলাদেশ! এবার যা গেল ওপারে, শুনে চমকে উঠবেন কিন্তু
advertisement
পরিবার থেকে শুরু করে এলাকার মানুষ বরাবরই ধর্ষকের ফাঁসির দাবি জানিয়েছিলেন। এলাকায় বেশ কয়েকদিন ধরে ফাঁসির দাবিতে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে গ্রামবাসীদের। এমন কি দেহ আটকেও প্রতিবাদ সামিল হয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা। আর এই রায়ে পরিবার থেকে শুরু করে গ্রামবাসীরা আনন্দিত। কারণ প্রকৃত দোষীর ফাঁসির সাজা হয়েছে।
গত ৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে পড়ে বাড়ি ফিরছিল ওই বালিকা। সেই সময়েই মোস্তাকিন তাকে সাইকেলে তুলে নির্জন এলাকায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। পরে তাকে শ্বাসরোধ করে খুনও করে সে। নাবালিকা নির্যাতিতার বাবা মা বলেন, ”আমরা অত্যন্ত খুশি। প্রশাসনের উপর আমাদের আস্থা ছিল। সঠিক বিচার আমরা পাব। এখন দেখার বিষয় কবে তার ফাঁসি হয়, যতদিন না ফাঁসি হয় আমার মেয়ের আত্মা শান্তি পাবে না।”
—-সুমন সাহা