সেখানে চড়িয়াল খালের বেহাল অবস্থা। চওড়া খালে নোংরা পড়তে পড়তে সেই খাল এখন সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও খালের জায়গা দখল করা হয়েছে বলে অভিযোগ। যার ফলে বর্ষায় জলধারণের ক্ষমতা কমেছে। ফলে জলমগ্ন হয়ে পড়ছে এলাকা। এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ায় জলবাহিত রোগের পরিমাণ বাড়ছে। এদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জল জমা সমস্যার সমাধান করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রয়াত বাবার জন্য ৫২ কিমি দন্ডি…! বাঁকুড়ার যুবকের শিবের মাথায় জল ঢালার সংকল্প অবাক করছে সকলে
অভিযোগ দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলার মেহমানপুরের মিরপুর খাল গত ৫০ বছর ধরে সংস্কার করা হয়নি। এই খালের জল সোজা গিয়ে হুগলি নদীতে মিশেছে। এদিকে চট্টা, কালিকাপুর, মহিষ গোট এলাকার জল গিয়ে মিশেছে চড়িয়াল খালে। এদিকে খালগুলি সংস্কার না করা হলে সমগ্র এলাকার সমস্যা হবে। পৌরসভা থেকে পঞ্চায়েত এলাকা সব জায়গায় অসুবিধা হবে। যদিও এই জল জমার সমস্যা সমাধানে সবরকম কাজ করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি প্রতিবছর এরকম আশ্বাস মেলে কিন্তু কোনও কাজ হয়না। বর্ষা আসলেই এই অসুবিধা হয়। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে খালগুলি সংস্কার করতে হবে। অন্যথা এই সমস্যা থেকেই যাবে।
নবাব মল্লিক