দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুরের চম্পাহাটি হারালের বাজি ব্যবসায়ীরা জানালেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহযোগিতা না থাকলে এই পরিবর্তন সম্ভব ছিল না। অর্জুন মন্ডল নামে এক বাজি ব্যবসায়ী বলেন, রাজ্য সরকারের অক্লান্ত সহযোগিতা না থাকলে এই উদ্যোগ কখনও বাস্তবায়িত হত না। সরকারের উদ্যোগে স্থাপিত ইনক্লুস্টার প্রকল্পে কয়েক কোটি টাকার বিনিয়োগ শুধু বাজি শিল্পকেই নয়, গোটা রাজ্যকেই এনে দিয়েছে গর্বের এক নতুন পরিচয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জল নিকাশির হাইড্রেন নিজের ‘দায়িত্ব ভুলে’ ডুবিয়ে দিচ্ছিল এলাকা! রায়দঘিতে এবার তৈরি ‘মাস্টার প্ল্যান’
লকডাউনের পর থেকে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে পেরে তাঁরা যেমন গর্বিত, তেমনই খুশিও। কারণ এখন শুধু আনন্দে নয়, পরিবেশের প্রতি ভালোবাসাতেও দীপাবলির আলো ছড়ায়। তাঁদের স্বপ্ন, পশ্চিমবঙ্গকে সারা দেশের মধ্যে গ্রিন আতশবাজি শিল্পে এক নম্বর স্থানে নিয়ে যাওয়া। বাজি ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, ভবিষ্যতেও মানুষ তাঁদের পুরনো উৎসবের স্মৃতি ফিরিয়ে আনবে, তবে এবার আরও বেশি সচেতনভাবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই বাজি শিল্পের সঙ্গে জড়িত তাঁদের জীবিকা। তাই সকলের কাছে তাঁদের অনুরোধ, ‘গ্রিন বাজি মেলা’য় এসে স্থানীয় শিল্পীদের পাশে দাঁড়ান। একসঙ্গে গড়ে তুলুন এক দূষণমুক্ত উৎসবের ভবিষ্যৎ। পশ্চিমবঙ্গ সরকার কয়েক কোটি টাকা খরচ করে ইনক্লুস্টার স্থাপন করেছে। তাই সারা ভারতবর্ষের মধ্যে এক নম্বর জায়গায় নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি এই রাজ্যের মুখ উজ্জ্বল করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে চলেছেন এই ব্যবসায়ীরা।