সয়াবড়ি, টমেটো দিয়ে রান্নার আয়োজন। মোট ১১টি দলে একজন রাঁধুনি ও একজন সহযোগি নিয়ে ২৪ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন এই প্রতিযোগিতায়। রীতিমত পুষ্টিবিদ এনে সেই রান্না পরীক্ষা করে তবেই ফলাফল ঘোষণা করা হয়। রান্নার সময় যাতে কোন দুর্ঘটনা না ঘটে সেজন্য এসেছিল ফায়ার ব্রিগেড।
advertisement
রান্নার জন্য সয়াবড়ি, মশলা, তেল, নুন-সহ সমস্ত উপকরণ সরবরাহ করেছিল উদ্যোক্তারা। রাঁধুনিদের দেওয়া হয়েছিল টার্গেট। ২০ মিনিটে এই রান্না সম্পূর্ণ করতে বলা হয়েছিল তাদের। মূলত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা কীভাবে স্কুলে স্কুলে সয়াবড়ি রাঁধেন তা দেখতে এই প্রতিযোগিতা বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে প্রতিমা ভুঁইয়া খাঁ। এই প্রতিযোগিতা ভাল সাড়া ফেলে দিয়েছে এলাকায়।
আরও পড়ুনঃ সাদা চাদরের উপর রঙিন শিল্পের মেলা! রাস্তায় বসে কাজ, চ্যালেঞ্জই সঙ্গী, তবে চাহিদা আজও অটুট
এই প্রতিযোগিতা দেখতে প্রচুর মহিলারা সেখানে এসেছিলেন। এসেছিলেন রায়দিঘি কলেজের পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসারগণ। তাঁরা খাদ্যের গুণমান পরীক্ষা করেন। কম সময়ে কীভাবে পুষ্টিকর খাদ্য রাঁধা যায়। তা হাতেকলমে দেখা হয় এখানে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এক মহিলা রানু মন্ডল জানিয়েছেন, এই প্রতিযোগিতা মেয়েদের মধ্যে ভাল সাড়া ফেলে দিয়েছে। ফলে সকলেই খুব খুশি। আগামীদিনে আরও বেশি করে মহিলারা এইরকম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন। মহিলারা নিজেরাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। ফলে খুশি উদ্যোক্তা থেকে প্রতিযোগী সকলেই।





