West Medinipur News: সাদা চাদরের উপর রঙিন শিল্পের মেলা! রাস্তায় বসে কাজ, চ্যালেঞ্জই সঙ্গী, তবে চাহিদা আজও অটুট

Last Updated:
West Medinipur News: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরে শীত পড়তেই রাস্তার ধারে ফুটপাথ জুড়ে সাজিয়ে বসেছেন ভ্রাম্যমান শিল্পী প্রীতম ঘোষ। শীত এলেই দাসপুর হয়ে ওঠে তাঁর প্রধান কর্মস্থল।
1/6
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরে শীত পড়তেই রাস্তার ধারে ফুটপাথ জুড়ে সাজিয়ে বসেছেন ভ্রাম্যমান শিল্পী প্রীতম ঘোষ। সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে কাজ করলেও শীত এলেই দাসপুর হয়ে ওঠে তাঁর প্রধান কর্মস্থল। (ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান)
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরে শীত পড়তেই রাস্তার ধারে ফুটপাথ জুড়ে সাজিয়ে বসেছেন ভ্রাম্যমান শিল্পী প্রীতম ঘোষ। সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে কাজ করলেও শীত এলেই দাসপুর হয়ে ওঠে তাঁর প্রধান কর্মস্থল। (ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান)
advertisement
2/6
সাদা চাদরের উপর সারি সারি রঙিন পাখি, আর পাশে লম্বা পা-সরু গলার হরিণের মডেল। পথচলতি মানুষ থেমে দেখছেন, শিশুরা মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন রঙিন খেলনাগুলোর দিকে। চোখের সামনেই শিল্পীরা রংতুলি হাতে তৈরি করছেন নতুন নতুন মডেল। 
সাদা চাদরের উপর সারি সারি রঙিন পাখি, আর পাশে লম্বা পা-সরু গলার হরিণের মডেল। পথচলতি মানুষ থেমে দেখছেন, শিশুরা মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন রঙিন খেলনাগুলোর দিকে। চোখের সামনেই শিল্পীরা রংতুলি হাতে তৈরি করছেন নতুন নতুন মডেল। 
advertisement
3/6
নিজের হাতে তৈরি পাখি ও হরিণের মডেলই প্রীতমের সবচেয়ে বড় সম্বল। প্রতিটি খেলনাই মাটি, রং আর শিল্পীর কল্পনাশক্তিতে তৈরি। মানুষজনের আগ্রহই তাঁর কাজকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।
নিজের হাতে তৈরি পাখি ও হরিণের মডেলই প্রীতমের সবচেয়ে বড় সম্বল। প্রতিটি খেলনাই মাটি, রং আর শিল্পীর কল্পনাশক্তিতে তৈরি। মানুষজনের আগ্রহই তাঁর কাজকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।
advertisement
4/6
প্রীতম জানান, এক জোড়া হরিণ বিক্রি হয় আড়াইশো টাকায় এবং রঙিন পাখির জোড়া ১৬০ টাকায়। দিনের যত বিক্রি হয়, তাই দিয়েই চলে তাঁর সংসার। শীতকালই সবচেয়ে বেশি বিক্রির সময়, তাই প্রতিদিনই আশা নিয়ে তিনি বাজার বসান।
প্রীতম জানান, এক জোড়া হরিণ বিক্রি হয় আড়াইশো টাকায় এবং রঙিন পাখির জোড়া ১৬০ টাকায়। দিনের যত বিক্রি হয়, তাই দিয়েই চলে তাঁর সংসার। শীতকালই সবচেয়ে বেশি বিক্রির সময়, তাই প্রতিদিনই আশা নিয়ে তিনি বাজার বসান।
advertisement
5/6
ফুটপাথে বসে কাজ করায় অসুবিধে কম নয়। ধুলোবালি, ঠান্ডা হাওয়া, অনিশ্চয়তা সবকিছুই আছে। কিন্তু মানুষের আগ্রহই তাঁদের এগিয়ে যাওয়ার শক্তি। নিজের হাতে তৈরি খেলনার চাহিদা এখনও যে কমেনি এটাই তাঁদের সবচেয়ে বড় ভরসা।
ফুটপাথে বসে কাজ করায় অসুবিধে কম নয়। ধুলোবালি, ঠান্ডা হাওয়া, অনিশ্চয়তা সবকিছুই আছে। কিন্তু মানুষের আগ্রহই তাঁদের এগিয়ে যাওয়ার শক্তি। নিজের হাতে তৈরি খেলনার চাহিদা এখনও যে কমেনি এটাই তাঁদের সবচেয়ে বড় ভরসা।
advertisement
6/6
কৃষ্ণনগর থেকে এসে দাসপুরে বসে কাজ করেন প্রীতম। শীতের বিকেলের রোদ, রাস্তার ধারে মাটির গন্ধ আর মানুষের গল্প মিলেমিশে তৈরি হয় এক অন্যরকম পরিবেশ যেখানে শিল্পই জীবিকা, আর প্রতিদিনের সংগ্রামই বাস্তবতা। (ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান)
কৃষ্ণনগর থেকে এসে দাসপুরে বসে কাজ করেন প্রীতম। শীতের বিকেলের রোদ, রাস্তার ধারে মাটির গন্ধ আর মানুষের গল্প মিলেমিশে তৈরি হয় এক অন্যরকম পরিবেশ যেখানে শিল্পই জীবিকা, আর প্রতিদিনের সংগ্রামই বাস্তবতা। (ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান)
advertisement
advertisement
advertisement