১ ডিসেম্বর সকালে আমবাগান থেকে পঁচাত্তর বছরের বৃদ্ধা তরুবালা বিশ্বাসের অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়। স্থানীয় বাসিন্দারাই পুলিশে খবর দেন। তদন্তে নেমে শান্তিপুর থানার পুলিশের সন্দেহ হয় বৃদ্ধার ছোট ছেলে সত্যেন বিশ্বাসের উপর। সেদিনই তাঁকে আটক করে পুলিশ। পুলিশি তদন্তে অভিযুক্ত জানায়, ৩০ নভেম্বর রাতে মায়ের ঘরে ঢুকে গলা টিপে খুন করে সে। এরপর মায়ের দেহ বস্তায় ভরে সাইকেলে করে আমবাগানে নিয়ে যায়। প্রমাণ লোপাটে কেরোসিন ঢেলে দেহ পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে।
advertisement
আরও পড়ুন নাকে নল নিয়ে কাজে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী, আবেগে ভাসলো সোশ্যাল মিডিয়া
সত্যেনকে দফায় দফায় জেরার পর সোমবার তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ, সত্যেনের পক্ষে একা খুন করে দেহ বস্তায় ভরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। আরও কেউ জড়িত বলেই সন্দেহ তাঁদের। দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।যদিও অভিযুক্ত সত্যেন বিশ্বাসের স্ত্রী জানিয়েছেন, তিনি কিছুই জানতেন না। তবে তিনি স্বামীর আচরণে কয়েকদিন ধরেই পরিবর্তন দেখতে পেয়েছিলেন। যদিও তাঁকে সন্দেহের বাইরে রাখছে না পুলিশ।