আরও পড়ুন: মিগজাউমের প্রভাব বাংলায়, পাকা ধান থেকে সবজি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা
দীর্ঘ দিন পলি না কাটায় পলি ঢেকে গিয়েছে গোটা ঘাট চত্বরে। যার ফলে প্রতিদিন এক হাঁটু কাদা পাড়িয়ে নদী পারাপার করতে হয় নিত্যযাত্রী থেকে স্কুল পড়ুয়াদের। হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দুটি গ্রাম চন্দনপিড়ি ও অপর দিকে হরিপুর গ্রাম, মাঝে বয়ে গিয়েছে সুন্দরিকা দোয়ানিয়া নদী।
advertisement
প্রতিনিয়ত নদীতে পলি পড়ে যাওয়ার জন্য চন্দনপিড়ি দিকে ঘাটিটি ঢেকে গিয়েছে। মাঝে মধ্যে পলি কাটা হলেও আবারও পলিতে ঢাকা পড়ে যায়। প্রতিদিন প্রায় হাজারের বেশী মানুষের যাতায়াত এই পথ দিয়ে। গ্রাম বাসীদের অভিযোগ গুরুত্বপূর্ণ এই ফেরি সার্ভিস দিয়ে চলাচল করতে বিভিন্ন সময় ঘটছে দূর্ঘটনা। স্কুল পড়ুয়াদের স্কুলে যেতে হয়ে এই পথ দিয়ে।
আরও পড়ুন: ছয় ফুটেরও বেশি! নদিয়ায় মানুষের উচ্চতাকে ছাড়িয়ে গেল এই বিশেষ প্রজাতির লাউ, দেখুন ভিডিও
বারে বারে প্রশাসন কে জানিয়েও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। নিজেরাই কয়েক বার পলি কেটে ঘাট পরিস্কার করলেও কয়েক দিন গেলেই আবার আগের পরিস্থিতি হয়ে যায়। এই পরিস্থিতিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাইছে চন্দনপিড়ি এলাকার মানুষজনেরা। এই বিষয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি শ্রীমন্ত কুমার মালি জানান, হরিপুরে এই সমস্যা টা রয়েছে তবে খুব তাড়াতাড়ি ওই খানে জেটি ও বার্জ করা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
খুব তাড়াতাড়ি তা কাজ শুরু হবে। এরপর এই সমস্যার সমাধান বলে মনে করছেন সকলেই।
নবাব মল্লিক