ঘটনাটি ঘটেছে রায়নার শকুর এলাকায়৷ এমনিতেই নানা সময়ে রাজনৈতিক কারণে উত্তপ্ত থাকে বর্ধমানের এই নির্বাচনী কেন্দ্র৷ রাজনৈতিক সংঘর্ষ থেকে শুরু করে চাপা উত্তেজনা থাকে সব সময়েই৷ আর সামনেই রয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন৷ স্বাভাবিক কারণে তৃণমূল স্তরে এখন রাজনৈতিক উত্তেজনা রয়েছেই৷ তার মধ্যে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ার নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে৷
advertisement
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনের বিরাট পদক্ষেপ, বাড়িতে বসেই ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ নাগরিকেরা
আরও পড়ুন: বিজেপি-ও 'ভয়' পায় এই 'রাজা'কে! রইল ত্রিপুরার 'কিং'-এর 'কিং মেকার' হয়ে ওঠার কাহিনি
খবর পাওয়া গিয়েছে, অশান্তি শুরু হয়েছিল বুধবার দুপুরেই৷ সেই সময়েই মৃগাঙ্ক সিং-কে রাস্তা আটকে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীরা মারধর করে বলে অভিযোগ৷ তার পর তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন৷ সেই অভিযোগ দায়ের করার পর বাবার সঙ্গে ওষুধ আনতে যাচ্ছিলেন মৃগাঙ্ক৷
অভিযোগে বলা হয়েছে, সেই সময়েই বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী এসে ঘিরে ধরে এদের৷ সেই সময়ে এদের গুলি করা হয়৷ মৃগাঙ্কর শরীরে একটি গুলি লাগে, দু’টি গুলি লাগে মৃগাঙ্কর বাবা বাদল সিংয়ের৷ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়৷ হামলাকারীরা তৃণমূল কর্মী বলে দাবি করা হয়েছে মৃগাঙ্কর পরিবারের পক্ষ থেকে৷ পাশাপাশি আক্রান্তরাও তৃণমূলের সমর্থক বলে দাবি করা হয়েছে পরিবারের পক্ষ থেকে৷
