ফলে একটি শ্রেণিকক্ষে নজরদারের ভুমিকায় নিয়েছেন রাঁধুনি রেকসোনা। গত কয়েকদিন ধরে মেয়েদের ঘরে গার্ড দিচ্ছেন তিনি। অন্যদিকে ছেলেদের ঘরেও গার্ড দিচ্ছেন অতিথি শিক্ষক বদরুল।অতিথি শিক্ষক বলেন একাই চারটি শ্রেণি সামলাতে হয়, এখন দুটি ঘরে পরিক্ষা চলছে। ফলে এক প্রকার বাধ্য হয়েই পড়ুয়াদের উপর নজরদারির কাজ করার জন্য মিড ডে মিলের রাঁধুনিকে বলেছি। তাই তিনি পরীক্ষার গার্ড দিচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: সামনেই মার্গশীর্ষ পূর্ণিমা! এই দিনে করুন সহজ এই কাজ! ভাগ্যে সোনা ফলবে
২০১০ সালে তৈরি হয় শ্রীপুর জুনিয়র হাই স্কুল। একজন স্থায়ী শিক্ষক ও দুই জন অতিথি শিক্ষক দিয়ে শুরু হয় পঠনপাঠন। দুই অতিথি শিক্ষকের চাকরির মেয়াদ শেষ হয়েছে। নতুন করে অতিথি শিক্ষক হিসেবে কাজে যোগ দিন বদরুল। বছর কয়েক আগে অন্য স্কুলে বদলি হয়ে যান ওই স্কুলের একমাত্র স্থায়ী শিক্ষক। ফলে বর্তমানে একাই স্কুল সামলান বদরুল বলেই জানা যায়। এই অতিথি শিক্ষক বদরুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ আর মাত্র এক বছর। নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ না হলে স্কুলে পড়ানোর কেউ থাকবে না। পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকেরা।
কৌশিক অধিকারী