ছোট ইলিশ ধরা রুখতেই উদ্যোক্তারা এই উৎসবের আয়োজন করেছিল। আগে ডায়মন্ড হারবারে ইলিশ উৎসবের আয়োজন হত প্রতিবছর। তখন এই উৎসবে আগত অতিথিদের হাতে দেওয়া হত ইলিশ মাছ। কিন্তু বেশ কয়েকবছর ধরে ইলিশের সংকট দেখা দেওয়ায় সেই ইলিশ উৎসব পরিবর্তিত হয়েছে ইলিশ বাঁচাও উৎসবে।
advertisement
এই ইলিশ বাঁচাও উৎসবে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রণব দাস, ইলিশ বাঁচাও কমিটির প্রধান উদ্যোক্তা শাকিল আহমেদ, বাংলাদেশের বঙ্গবন্ধু কলেজের অধ্যক্ষ মানিক চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম সহ আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। ছোট ইলিশ ধরা আইনত অপরাধ। কিন্তু সমুদ্রে বড় ইলিশের দেখা না মেলায় অনেকেই ছোট ইলিশ ধরছেন। এই পরিস্থিতিতে ছোট ইলিশ না ধরার বার্তা নিয়ে এই উৎসবের আয়োজন করেছে উদ্যোক্তারা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই নিয়ে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে শাকিল আহমেদ জানিয়েছেন, “ছোট ইলিশ ধরা বন্ধ না হলে, আগামীদিনে ইলিশ মাছকে জাদুঘরে দেখতে হবে। ইলিশ মাছ বাঁচাতে হবে। তবেই বাঙালির ইলিশ আবেগ রক্ষা পাবে।” ছোট ইলিশ ধরা বন্ধ করতে সরকারি একাধিক নিয়মকানুন রয়েছে। সকলে সেগুলি মেনে চললে আগামীদিনে আবারও বড় ইলিশ আবার দেখা যাবে বলে আশাবাদী উদ্যোক্তারা। কিন্তু তার জন্য এখন থেকেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তাহলে ভবিষ্যতে দেখা মিলবে বড় ইলিশের। এই ইলিশ বাঁচাও উৎসবকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসাবে চিহ্নিত করেছে উদ্যোক্তারা।উদ্যোক্তাদের এহেন কর্মকাণ্ডকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।





