উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ ছিল শান্তিপুরের বিধায়ক ব্রজ কিশোর গোস্বামীর উপস্থিতি। তিনি শুধুমাত্র অনুষ্ঠানে যোগ দেননি, নিজের হাতে ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করেন। তাঁর কাছ থেকে প্রসাদ পেয়ে যার যারপনাই খুশি ভক্তরা। বিধায়কের এই উদ্যোগকে ভক্তরা আন্তরিকতার সঙ্গে স্বাগত জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: একসময় পড়তে গিয়ে নিজে ধাক্কা খেয়েছিলেন, সরল বাংলায় গীতা অনুবাদ বাঁকুড়ার মেয়ের
advertisement
প্রতিবছরের মত এই বছরও মহোৎসব ঘিরে প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার ভক্ত সমবেত হয়েছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে সকল ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ভক্তদের সারি দীর্ঘ সময় ধরে অদ্বৈত পাঠ প্রাঙ্গনে শৃঙ্খলার সঙ্গে দাঁড়িয়ে প্রসাদ গ্রহণ করতে দেখা যায়। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ একসঙ্গে প্রসাদ গ্রহণ করে ধর্মীয় ও সামাজিক সৌহার্দ্যের অনন্য উদাহরণ গড়ে তোলেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভক্তদের সুবিধার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থার পাশাপাশি নিরাপত্তার দিকেও নজর দেওয়া হয়েছিল। উৎসবকে ঘিরে গোটা এলাকায় ছিল উচ্ছ্বাসের আমেজ। শান্তিপুরবাসীর কাছে এই মহোৎসব শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং মিলনোৎসবের রূপ নিয়েছে।