এই প্রকল্পটিও মূলত গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। যেখানে পিছিয়ে পড়া মানুষকে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে প্রশাসন এই উদ্যোগ নিয়েছে।পাথরযুক্ত মাটিতে সাধারণত চাষবাস হয়না। তাই পিছিয়ে পড়া অঞ্চলে পরিনত হয়েছে ওই এলাকা। সেক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই মাটিকে কৃষিযোগ্য করার প্রয়াস নিয়েছেন প্রশাসন। যাতে ওই এলাকার মানুষ স্বনির্ভর হয়ে ওঠতে পারেন। এলাকার অর্থনৈতিক পরিকাঠামো সতেজ হয়ে ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন : হাতির পর এবার আরও ‘বড় আতঙ্ক’ বাঁকুড়ায়, রাস্তার পাশে উদ্ধার লেপার্ডের দেহ! সঙ্গীর খোঁজে রাতেই শুরু তল্লাশি
পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি ব্লকের নয় নম্বর কাশি জোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে একটি মাটির সৃষ্টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল অনাবাদি লাল কাঁকুড়ে মাটিকে কৃষিযোগ্য করে তোলা এবং পিছিয়ে পড়া গ্রামীণ মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন করা। কৃষিকাজের পাশাপাশি প্রাণী পালন সহ একাধিক প্রকল্প গ্রহণ হয়েছে। এতে করে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে একাধিক। গ্রামীণ মানুষের আর্থিক উন্নতি, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নতি হবে এই প্রকল্পে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এক্ষেত্রে জেলা ও ব্লক প্রশাসনের ভূমিকা রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ। প্রকল্প পরিকল্পনা থেকে বাস্তবায়ন, কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান, প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নের মতো কাজগুলি করবে প্রশাসন। এই প্রকল্পটি পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি ব্লকের গ্রামীণ মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। প্রকল্পটি সফল হলে, গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নতি হবে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাবে।






