কাদামাটি দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন একের পর এক নানা মূর্তি ও মাটির পুতুল। একদিকে যেমন নিজে আনন্দ পান, তেমনই তার নাতির জন্য তৈরি করেন এই পুতুল। সংসার সামলেও তার এই হাতের কাজের প্রশংসা করেছেন সকলে। পেশাগতভাবে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের মাটির পুতুল বিখ্যাত। তবে পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম সবং-এর এক মহিলার হাতের কাজ অবাক করবে আপনাকে।
advertisement
আরও পড়ুন : ‘বাচ্চা স্কুলে গিয়েছে তো?’, অভিভাবকদের চিন্তার অবসান ঘটিয়ে এই সরকারি স্কুলে চালু হল ‘বিশেষ ব্যবস্থা’
প্রায় কয়েক দশক আগেই শুরু তার হাতের কাজের চর্চা। মেয়ের স্কুলের হাতের কাজ করার সময় থেকেই তার নেশা জাগে। এরপর বাড়ির অন্যান্য কাজের অবসরে তিনি তৈরি করেন নানান মাটির পুতুল। কখনও বিভিন্ন মনীষীর মূর্তি, আবার কখনও তার হাতের ছোঁয়ায় ফুটে ওঠে বিভিন্ন দেব-দেবীর প্রতিকৃতি। এভাবেই তিনি মানসিক স্বাচ্ছন্দ্য খুঁজে পান। পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ব্লকের গীতা রানী হাজরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি বানিয়েছেন শতাধিক আইটেম। উঠোনেই সাজিয়ে রাখেন তার হাতে তৈরি এই বিভিন্ন মাটির পুতুল। কখনও তার এই পুতুল তৈরিতে সাহায্য করেন তাঁর মেয়ে সোমা হাজরা। তবে এখন শুধুমাত্র তার নাতির জন্যই এবং অবসর কাটাতে এই পুতুল তৈরি করেন তিনি। তার এই নান্দনিক চিন্তাভাবনা এবং সৃষ্টিশীল হাতের কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে।