এই দুর্ঘটনা দেখে রীতিমত ভয় পেয়েছেন স্থানীয় মানুষজন। কিন্তু কীভাবে হল এই দুর্ঘটনা? প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন তাঁদের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা। তাঁরা বলেন, ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের কাজোরা এলাকা থেকে অন্ডালের দিকে যাচ্ছিল ডাম্পারটি। কিন্তু হঠাৎ করেই তার টায়ার ফাটার বিকট শব্দ শোনা যায়। তার ফলেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন ডাম্পার চালক। ডাম্পারটি জাতীয় সড়কের ফ্লাইওভারের রেলিং ভেঙে সার্ভিস রোডের উপর এসে পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: শহরকে বাঁচাতে ডিজিটাল উদ্যোগ! এই বাংলায় যা হল…
এই প্রসঙ্গে স্থানীয়রা বলছেন, সেসময় সৌভাগ্যবশত সার্ভিস রোডের উপর কোনও গাড়ি বা বাইক চালক ছিলেন না। না হলে আরও বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। সেক্ষেত্রে এই দুর্ঘটনার ফলে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারত। অন্যদিক এই দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। নিয়ে আসা হয় ক্রেন। ফ্লাইওভার থেকে নিচে পড়ে যাওয়ার ফলে ডাম্পারটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। দীর্ঘ এক ঘণ্টা চেষ্টা করার পর ডাম্পারের কেবিন থেকে চালকের দেহ বের করা হয়। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। অন্যদিকে এই দুর্ঘটনা দেখে রীতিমতশিউরে উঠছেন স্থানীয়রা।
নয়ন ঘোষ