এই পরিস্থিতিতে সেচ দফতরের পক্ষ থেকে ওই এলাকায় বাঁশের খাঁচা ফেলে নদীর স্রোত কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদি এইভাবে স্রোত কমানো যায় তাহলে ওই এলাকায় নতুন করে চর সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। পাড়ের কাছে নদীর গভীরতা কমানোর জন্য বস্তায় মাটি ভরে ফেলা হয়েছে। এমন কয়েক হাজার বস্তা ওখানে ফেলা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: এক ছাদ থেকে অন্য ছাদে লাফাতে গিয়ে পা হড়কে গেল ছাত্রের! ত্রিপল টাঙাতে গিয়ে সব শেষ
জিআই তারের জাল দিয়ে ওই বস্তাগুলিকে বেঁধে রাখা হয়েছে। এছাড়া ঝাউয়ের বল্লা পুঁতে নদীবাঁধের পাশে পাইলিংও দেওয়া হয়েছে। প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই নদীবাঁধটি মেরামত করা হচ্ছে। তবু ভাঙন রোধ করা যাচ্ছে না। সম্প্রতি আবার ইটের রাস্তার কিছু অংশ তলিয়ে গিয়েছে। স্থায়ী ওই নদী বাঁধের পিছনেও একটা রিং বাঁধ তৈরি করা হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কিন্তু এভাবে আর কতদিন চলবে এই প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হলে ভবিষ্যতে সমস্যা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন সকলেই।





