প্রায় ৬০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, নষ্ট হয়ে গিয়েছিল পুকুরের মাছ। এরপরই দীর্ঘদিন ওই এলাকায় নোনা জল জমেছিল। সেই জল বের হওয়ার আগেই পূর্ণিমার কোটালে আবারও ওই এলাকা নোনা জলে প্লাবিত হয়ে যায়। ফলে সমস্যা সৃষ্টি হয় সেখানে।
আরও পড়ুন: হাতে ভোটার কার্ড মিলতেই…! ২১ জুলাইয়ে বড় চমক, যা করলেন জয়নগরের ২ যুবক
advertisement
সেই সমস্যা সমাধানে সেচ দফতর ১২০০ মিটার রিং বাঁধ তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। সেই বাঁধের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ৩৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ওই এলাকায় রিং বাঁধ তৈরি করা হবে। এই বাঁধের কাজ শেষ হলেই পরবর্তী সময়ে স্থায়ীভাবে কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যেই সেই প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরের সাংসদ বাপি হালদার জানিয়েছেন, এলাকা পরিদর্শন করে দেখা গিয়েছে, প্রায় ৪১টি পরিবারকে এখান থেকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আপাতত ছয়টি পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাঁদের বাসস্থান দেওয়ার জন্য জমি চিহ্নিত করা হচ্ছে। ওই এলাকায় রিং বাঁধ তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে। পরবর্তী সময়ে স্থায়ীভাবে কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই কাজে সহযোগিতা করলে খুবই ভাল হবে। কিন্তু সেরকম কোনো লক্ষণ দেখতে পাচ্ছেন না তিনি।
নবাব মল্লিক