কিন্তু কেন? স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জৈষ্ঠ্য-আষাঢ়মাসে নদী ফুলে ওঠে। নদীর পাড় টপকে জল চলে আসে গ্রামে। সেজন্য এখন থেকেই তাঁদের নজর রাখতে হচ্ছে বাঁধের উপর। জল বাড়লেই খবর দিতে হয় গ্রামে। বিপদ ঘনিয়ে এলে সবাই চলে আসেন বাঁধের উপর। এই একটি বাঁধই ভরসা গ্রামবাসীদের। আগে একাধিকবার হাঁড়া গ্রামে ঘটেছে বাঁধ ভাঙার মত ঘটনা। অতীতের সেই দুঃখজনক ঘটনার পুনাবৃত্তি এড়াতেই গ্রামবাসীদের এই ব্যবস্থা।
advertisement
আরও পড়ুন: মমতার সভা থাকলেই ট্রাই সাইকেল নিয়ে হাজির হয়ে যান অজিত, অসুস্থতাও দমিয়ে রাখতে পারে না
সেবার সবাইকে আশ্রয় নিতে হয়েছিল উঁচু জায়গায়। সাপ সহ অন্যান্য জলজ প্রাণী ঢুকে গিয়েছিল বাড়ির মধ্যে। আর তাই বৈশাখ মাস এলেই আতঙ্কে ভোগ দিয়ে শুরু করেন এখানকার মানুষজন। স্থানীয়রা এই আতঙ্ক থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত বাঁধ সারাইয়ের আবেদন জানিয়েছেন। কিন্তু তা যতদিন না হচ্ছে এইভাবেই পাহারা দিয়ে যেতে হবে এই গ্রামের মানুষদের।
নবাব মল্লিক