এবছর এখনও বর্ষা তেমনভাবে আসেনি সুন্দরবন এলাকায়। তবুও নদীর জলের স্তর বেড়েছে, ফলে প্রায়শই নদী বাঁধ দেখতে হচ্ছে। গ্রামের সকলেই নদীবাঁধ পরিদর্শন করেন সময় পেলেই। কোথাও বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা তা তাঁরা দেখেছেন। নদীবাঁধে যে সমস্ত ছোটখাটো ফাটল রয়েছে তা নিজেরাই সারিয়ে ফেলেন গ্রামবাসীরা। বাঁধ থেকে জিও চট চুরি হচ্ছে কিনা সেই দিকটিও দেখা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: যাত্রার মঞ্চে মনের সুখ খুঁজে পান পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি!
পরিস্থিতির দিকে সর্বদা নজর রাখার ফলে অনেক বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান। এই নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা লক্ষী রুইদাস জানান, প্রতিবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় এলাকায়। ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ সারিয়ে স্থায়ী কংক্রিটের বাঁধ তৈরি না করার ফলেই এই নজরদারি চালাতে হয়। এই সমস্যা রয়েছে সুন্দরবনের নদীতীরবর্তী এলাকার সর্বত্রই। সমস্ত জায়গাতেই এই বাঁধ পাহারা চলে বর্ষায়। নাহলে যে কোনও সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
নবাব মল্লিক