এই অন্যরকম প্রতিযোগিতার আয়োজকদের দাবি, ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও মজবুত করা এবং কিশোর-কিশোরীদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। এই ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচি নিয়মিত করা হবে বলে উদ্যোক্তারা জানান।
আরও পড়ুন: হাতে পরার পর খাওয়াও যাবে! উদরপূর্তির রাখিতে মজল বাজার
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রায়দিঘি থানার আইসি মানস চ্যাটার্জি, মথুরাপুর-২ ব্লকের বিডিও নাজির হোসেন, রায়দিঘির বিধায়ক ড: অলক জলদাতা সহ আরও অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। প্রায় ২৫০ প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন।
advertisement
এই রাখি তৈরির প্রতিযোগিতা নিয়ে অংশগ্রহণকারীরা খুবই খুশি ছিলেন। সঙ্গীতা সরকার নামে এক প্রতিযোগী জানান, তিনি পরিবেশ বান্ধব রাখি বানিয়েছেন। তাঁর মত অনেকেই এসেছিলেন। এমন প্রতিযোগিতা প্রথমবারের মতো আয়োজিত হল বলে তিনি জানান।
এমন উদ্যোগ নেওয়ার জন্য রায়দিঘির বিধায়ক ড: অলক জলদাতা রায়দিঘির আইসি’কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ভবিষ্যতে এরকম আরও প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই প্রতিযোগিতার সাফল্য দেখে খুশি সকলেই। রায়দিঘি থানার আইসি মানস চ্যাটার্জিও তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতার সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। আগামী বছরগুলিতেও এই প্রতিযোগিতা করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।