আহত যুবতীকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় চিকিৎসার উদ্দেশ্যে। মন্দির রক্ষা কমিটির অভিযোগ, বেশ কয়েক বছর ধরে সেই মন্দিরে পুজো করে আসছেন তাঁরা। মুখ্যমন্ত্রীর অনুদান পেয়ে পুজোও করেছেন বলে জানান। সেই মন্দির উচ্ছেদ নিয়ে গত বছর ধরে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে উঠেছিল। হঠাৎ বুধবার সকালে জমির মালিক তাপস ঘোষ বেশ কয়েকজন দুষ্কুতী নিয়ে মন্দির ভাঙার উদ্দেশ্যে হাজির হন সেখানে। তারপর মন্দির কমিটির সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয় বলে অভিযোগ। এর রেশ পড়ে এক যুবতীর ওপর। যুবতীকে ভারি কোনও বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়েছে বলে দাবি।
advertisement
আরও পড়ুন : কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ! AIIMS’এ দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত হবে রহস্যজনকভাবে মৃত যুবকের
তাঁকে সেখান থেকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপালে ভর্তি করা করা হলে যুবতীর হাতে বেশ কয়েকটি সেলাই পড়ে বলে অভিযোগ। দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি পরিবারের। জমির মালিক তাপস ঘোষ জানান, এক মানি মার্কেটিং কোম্পানির এই জায়গাটি। যা কোর্টের মাধ্যমে নিলাম হয়। সেই নিলামে জায়গাটি পেয়েছি এবং সমস্ত নথিপত্র আমার কাছে আছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁর দাবি, মন্দিরের কোনও জায়গা নয় এবং তাদের কাছে কোনও নথিপত্র নেই। বেশ কিছুদিন আগে প্রশাসনের কথা মতো আমি পুজো করতে দিয়েছিলাম এই মন্দিরে। আমি মন্দির কমিটিকে বেশ কয়েকবার উঠে যাওয়ার কথা বললেও, তারা উঠতে চায়নি। এদিন সকালে আমরা যায়। আমাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। যদিও মারধরের ঘটনা অস্বীকার করেছেন তিনি। এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ।