বৈঠক শেষে রচনা বলেন, ”মেট্রোটা যদি চুঁচুড়া-ব্যান্ডেল পর্যন্ত আনতে পারি, মানুষের ভীষণ উপকার হয়। সেটা নিয়ে চিঠিপত্র চলছে। একটা বড় ব্যাপার। এটা কেন্দ্রের সাহায্য ছাড়া সম্ভব নয়। সেটা নিয়ে আওয়াজ তোলা হচ্ছে। সেই বিষয় নিয়েও জেলাশাসকের সঙ্গে কথা হল। জেলাশাসক বলেছেন তা যদি করা যায়, তাহলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন।”
advertisement
আরও পড়ুন: রক্তে ভাসছে চারিদিক, শুধুই একের পর এক মৃতদেহ! বাংলাদেশের জাহাজে যা ঘটল, শুনে আঁতকে উঠছে বিশ্ব
রচনার সংযোজন, ”রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে আমি চিঠি দিয়েছিলাম। উনি তার উত্তরও দিয়েছেন। সেটা সবথেকে বড় কথা। উনি বলেছেন কীভাবে এগোনো যায়, সেটা দেখছেন। জমি অধিগ্রহণের বিষয় থাকলে এটাও দেখতে হবে কোথায় কীভাবে এগোনো যায়। এটা তো সরাসরি ব্যান্ডেল শুধু নয়, মাঝে শ্রীরামপুর আছে, হাওড়া আছে। হাওড়ায় রয়েছেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রীরাপুরে রয়েছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সবার সঙ্গে মিলিতভাবে এটা করতে হবে। আমার পক্ষে যতটা সম্ভব আমি চেষ্টা করব মানুষের জন্য। যেটা কেন্দ্রের হাতে, তারা যদি একটু দয়াশীল হন, তাহলে আমরা লড়তে পারি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এখনও কথা হয়নি। এ বিষয়ে মন্ত্রীরা রয়েছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলে যদি বিষয়টা মিটে যায় তাহলে আর প্রশ্ন নেই।”
রচনা আরও বলেন, ”সংসদে দেখা হয় কিন্তু কথা হয় না। কথা বলতে গেলে পাঁচশ জন সংসদ আছেন। লটারিতে কার নাম উঠবে, সেটা কপালের ব্যাপার। আমার যেমন একবার সুযোগ হয়েছিল, বলাগড়ের ভাঙন নিয়ে বলেছি। আবার চেষ্টা করছি, সুযোগ পেলেই মেট্রো নিয়ে মানুষের অন্যান্য দাবি নিয়ে বলব। সব থেকে বড় কথা, সংসদে আওয়াজ তুলতে না পারলেও চিঠির মাধ্যমে বলা যায়। তার উত্তরও পাওয়া যায়।”
—–রাহী হালদার






