Bangladesh News: রক্তে ভাসছে চারিদিক, শুধুই একের পর এক মৃতদেহ! বাংলাদেশের জাহাজে যা ঘটল, শুনে আঁতকে উঠছে বিশ্ব

Last Updated:
Bangladesh News: নৌ-পুলিশের চাঁদপুরের অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান জানান, পণ্যবাহী নৌ যানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে।
1/5
বাংলাদেশের চাঁদপুরের হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা একটি জাহাজে পাঁচজনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। খবর পেয়ে কোস্টগার্ড ও নৌপুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন।
বাংলাদেশের চাঁদপুরের হরিণা ফেরিঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে থেমে থাকা একটি জাহাজে পাঁচজনের মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছে। খবর পেয়ে কোস্টগার্ড ও নৌপুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন।
advertisement
2/5
যে জাহাজটিতে মরদেহ পাওয়া গেছে সেটির নাম এমভি আল-বাখেরা। জাহাজটি নোঙর করা অবস্থায় ছিল বলে জানা গিয়েছে। যাদের মরদেহ পাওয়া গিয়েছে, তাদের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।
যে জাহাজটিতে মরদেহ পাওয়া গেছে সেটির নাম এমভি আল-বাখেরা। জাহাজটি নোঙর করা অবস্থায় ছিল বলে জানা গিয়েছে। যাদের মরদেহ পাওয়া গিয়েছে, তাদের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।
advertisement
3/5
নৌ-পুলিশের চাঁদপুরের অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান জানান, পণ্যবাহী নৌ যানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
নৌ-পুলিশের চাঁদপুরের অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান জানান, পণ্যবাহী নৌ যানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
advertisement
4/5
জানা গিয়েছে, জাহাজটি চাঁদপুর সদর থানার অন্তর্গত মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহতেরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, জাহাজটি চাঁদপুর সদর থানার অন্তর্গত মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহতেরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন আশঙ্কা করা হচ্ছে।
advertisement
5/5
পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাঁরা সোমবার জাহাজটির কাছে যান। সেখানে গিয়ে নৌযানের পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ পান। বাকি তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে তাঁরা সোমবার জাহাজটির কাছে যান। সেখানে গিয়ে নৌযানের পাঁচটি কক্ষে পাঁচজনের মরদেহ পান। বাকি তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়।
advertisement
advertisement
advertisement