গতবারে তিনি যখন এসেছিলেন তখন তিনি ছিলেন প্রার্থী। অনেকেই বলেছিল প্রার্থী বলে ভোট পেতে তিনি এসেছেন। এইবারে প্রথমবার তিনি সাংসদ হয়ে সরাসরি মানুষের মধ্যে উপস্থিত হলেন। সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পরে এই প্রথমবার রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ইদের দিন একেবারে সকাল সকাল তিনি এসে পৌঁছান তার লোকসভা কেন্দ্র এলাকায়। সেখানে এসে খুশির ইদে তিনি অংশগ্রহণ করেন।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
ইদ উপলক্ষ্যে হুগলির সাংসদ বলেন, গতবার প্রার্থী ছিলাম এবার সাংসদ হয়ে পান্ডুয়াতে এসেছি। পান্ডুয়ার মানুষ আমাকে সমর্থন করেছেন, কাছে ডেকে নিয়েছেন। তাই তাদের পাশে থাকব সব সময়। ধর্ম জাতীভেদ রাজনীতির মঞ্চে আসা উচিত বলে মনে করি না, বলেন রচনা। আমরা মানুষ একে অপরকে ভালবাসি, শ্রদ্ধা করি। দলের নেত্রী সেই কথাই বলে এসেছেন সব সময়। আমরাও সেই মত চলি। আমরা জানি আমরা পশ্চিমবঙ্গর জন্য কী করছি আর আগামী দিনে কী কাজ করব। কে, কী করল, কী বলল সেসব নিয়ে ভাবি না, বলিও না।
আজ খুশির ইদ তাই সাদা চুরিদাড়, মাথায় ওড়না পরে এসেছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আজকে পবিত্র দিন ইদের দিন সাদা কাপড় পড়ব না তো কবে পড়ব!
এর আগে ত্রিবেনী কুম্ভ মেলায় গিয়ে সাংসদ বলেছিলেন তিনি কালার থেরাপি করেন। দিন দেখে পোশাকের রঙ ঠিক করেন।





