কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি
কৌতুহলভরে –
১৩০২ বঙ্গাব্দের ২ ফাল্গুন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অঞ্জনা নদীর তীরে বসে এই কবিতাটি রচনা করেন সুরে সুরে মিলিয়ে। এরপর কালের নিয়মে বয়ে গিয়েছে শতাধিক ফাল্গুন মাস। অবহেলায় ও বাঙালির বিস্তৃতি রোগে অঞ্জনা নদীর পাড়ের এই রবীন্দ্র স্মৃতি প্রায় ভুলে গিয়েছে। অঞ্জনা নদীর দূষণ এবং নদীর বাঁধ নিয়ে একাধিক কর্মসূচি করা হলেও সেই নদীর মাহাত্ম্য যে কতখানি এতদিন পর্যন্ত অনেকের কাছেই তা ছিল অজানা।
advertisement
আরও পড়ুন: বাঘের ডেরায় বনবিবির আরাধনা, ভোগে দেওয়া হল জ্যান্ত মোরগ
আর সেই কারণেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এক আবক্ষ মূর্তি অঞ্জনা নদীর তীরে কৃষ্ণনগর ঐক্যতান, জলঙ্গি নদী সমাজ, অঞ্জনা বাঁচাও কমিটি ও বিভিন্ন স্থানীয় বিদ্ধজনেদের উদ্যোগে স্থাপন এবং উন্মোচন করা হল। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীমতি ভারতী বাগচী সহ একাধিক আমন্ত্রিত অতিথি।
স্বাভাবিকভাবেই কৃষ্ণনগরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে পুনরায় কৃষ্ণনগরবাসীর সামনে নিয়ে আসার এই প্রয়াসকে স্বাগত জানিয়েছেন শহরের বাসিন্দারা।
মৈনাক দেবনাথ