অন্যদিকে রঘুনাথপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান তরণী বাউরি জানান, “শহরে প্রচুর বাড়ি ও দোকান ভাড়া দেওয়া হয়, কিন্তু তাদের তথ্য পৌরসভার কাছেও নেই। ভবিষ্যতে কোনও সমস্যা হলে যাতে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে কারণেই এই পদক্ষেপ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
advertisement
শহরের বাসিন্দা উজ্জ্বল ব্যানার্জি ও সুমন ব্যানার্জি জানান, রঘুনাথপুরে শিল্পাঞ্চলের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে বহিরাগত মানুষের আগমন বেড়েছে। একই সঙ্গে চুরি, ছিনতাই, প্রতারণার মতো অপরাধও বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁদের কথায়, “অনেক সমাজবিরোধী ভাড়ার অজুহাতে এলাকায় এসে অপরাধ করে সরে পড়ছে। তাই পুলিশের এই পদক্ষেপ খুবই প্রশংসনীয়।”
পুলিশের কয়েকজন আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, “কিছু বাড়ির মালিক শুধুমাত্র লাভের আশায় ভাড়াটিয়ার সঠিক পরিচয় যাচাই ছাড়াই দোকান বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে দিচ্ছেন। অনেক ক্ষেত্রেই মালিকদের কাছে ভাড়াটিয়ার মৌলিক তথ্যও থাকে না। আবার কিছু ভাড়াটিয়া নকল পরিচয়পত্র ব্যবহার করছেন। পুলিশের মতে, আগাম তথ্য সংগ্রহ থাকলে পরিচয়পত্রের সত্যতা যাচাই করা সহজ হবে এবং অপরাধ প্রতিরোধেও তা সহায়ক হবে।”






