আরও পড়ুনঃ হাতে-পায়ে চুলকানি, ঘা, জ্বর! জমা জলই রোগের আঁতুড়ঘর, হাবরায় সাংঘাতিক পরিস্থিতি
এ বিষয়ে গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, তাদের গ্রামের বহু মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। গ্রামে রয়েছে মাত্র তিনটি নলকূপ। সেই নলকূপগুলির মধ্যে যদি কোনওটা খারাপ হয়ে যায় তখন তাদেরকে চাঁদা তুলে নলকূপ সরাই করতে হয়। নোংরা আবর্জনায় পরিপূর্ণ বেশিরভাগ জায়গা। কোনওরকম প্রশাসনিক উদ্যোগে তা সাফাই করা হয় না। এমনকি ট্যাংকারের মাধ্যমেও জল বিতরণ করা হয় না।
advertisement
খুবই সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় তাদের। বর্তমানে ডায়রিয়ার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় অনেকটাই বিপাকে পড়ে গিয়েছেন তারা। গ্রামবাসীদের দাবি, অতি দ্রুত তাদের এলাকায় পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হোক। পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
যদিও এ বিষয়ে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাদের পক্ষ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। বর্ষার দাপট বাড়তে না বাড়তেই গ্রামীণ এলাকাগুলিতে ডায়রিয়ার প্রভাব বেড়েছে। বলরামপুরের প্রান্তিক এই গ্রামেও বেড়েছে ডায়রিয়ার প্রভাব। ফলে বিপাকে পড়েছেন গ্রামবাসীরা।